সাজেদুল ইসরাম টিটু, পাঁচবিবি (জয়পুরহাটের) প্রতি নিধি:
পাঁচবিবিতে প্যাকেটজাত দ্রব্যে প্রান্তিক খুচরা মূল্য(এমআরপি) লিখা থাকলেও তা মানা হচ্ছেনা। কিছু অসাধু বিক্রেতা নানান অজুহাতে এমআরপি উপেক্ষা করে ক্রেতাদের কাছে শতকরা ১৫/২০ টাকা বেশি দাম নিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সচেতন ক্রেতারা এর প্রতিবাদ করতে গেলে উল্টো মানহানিকর কথা বলে বিদায় করে দিচ্ছেন কোন কোন দোকানী।
নিয়ম অনুযায়ী কোন উৎপাদক প্রতিষ্ঠান প্যাকেটজাত দ্রব্য উৎপাদনের পর লভ্যাংশসহ সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য প্যাকেটের গায়ে লিখে দেন। নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দাম নেয়া ভোক্তা অধিকার অাইনের পরিপন্থি। কিন্ত নজরদারির অভাবে বিক্রেতারা নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দাম নিয়ে ক্রেতাদের পকেট কাটছেন। কোম্পানী যদি কোন পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন তবে সেক্ষেত্রে কয়েক মাস পূর্বে ভোক্তাদের অভিহিত করার বিধান রয়েছে।
মেফতাহুন নাঈম নামে একজন অভিযোগ করে বলেন,খোলা জিনিসের দাম বেশি নেয় নিক। কিন্তু প্যাকেটজাত দ্রব্যের মূল্য লিখা থাকার পরও কেন বেশি নিবে?
তিনি আরো বলেন,দাম বাড়ার অজুহাত দেখিয়ে তার কাছ থেকে ১ কেজি লবণের প্যাকেট ৩৮ টাকার স্থলে ৪০ টাকা,৫ টাকার চায়ের প্যাকেট ৬ টাকা,৩ টাকার শ্যাম্পুর প্যাকেট ৪ টাকা নেয়া হয়েছে। এসব পণ্য ছাড়া আরো অনেক পণ্য বেশি মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিবাদ করলে দোকানী তাকে রাগ দেখায়। তিনি সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে এর প্রতিকার চেয়েছেন।
একুশে মিডিয়া/এমএ
No comments:
Post a Comment