চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে শিক্ষকের কাছে ধর্ষণের শিকার হওয়ায় সমাপনী পরীক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
এতে উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের মৃত এ কে নুরুল ইসলামের ছেলে প্রাইভেট শিক্ষক আক্তারুল আলম প্রকাশ মুন্সি মিয়াকে (৬৮) আসামী করা হয়েছে।
২৬ নভেম্বর সোমবার বিকেলে ওই পরীক্ষার্থীর মা থানায় লিখিত এজাহার দায়ের করলে বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইরুল ইসলাম নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ২০০০ (সংশোধিত/০৩) এর ৯(১) এবং পর্ণগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ এর ৮ (১) ধারায় মামলা রুজু করেছেন।
ওসি সাইরুল ইসলাম বলেন, ভিকটিমকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ গত রবিবার রাতেই আসামীকে গ্রেফতার করেছে।
অভিযুক্ত শিক্ষকের মোবাইলে ধারণকৃত মেমোরী কার্ড জব্দসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। মামলার বাদী জানান, প্রতিদিনের ন্যায় রবিবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে আরবী পড়তে মুন্সি মিয়ার বাড়িতে গেলে সে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের তড়িগড়ি করে ছুটি দিয়ে দেন। এরপর ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে আমার মেয়েকে ধর্ষণ ও মোবাইলে নগ্ন ছবি ধারণ করে রাখেন। পরবর্তী সে বাড়িতে এসে বিষয়টি জানায়।
এ ঘটনা জানাজানি হলে উত্তেজিত জনতার রোষানলে পড়েন ওই শিক্ষক। শুধু ধর্ষণ করে ক্ষান্ত হতেন না তিনি, মোবাইলে শিক্ষার্থীদের নগ্ন ছবিও ধারণ করে রাখার বিষয়টিও সামনে আসে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. ইস্কান্দর বলেন, অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। তার এমন শাস্তি হোক, যাতে আর কেউ এ ধরণের অপরাধ করার সাহস না পায়।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
অভিযুক্ত শিক্ষকের মোবাইলে ধারণকৃত মেমোরী কার্ড জব্দসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। মামলার বাদী জানান, প্রতিদিনের ন্যায় রবিবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে আরবী পড়তে মুন্সি মিয়ার বাড়িতে গেলে সে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের তড়িগড়ি করে ছুটি দিয়ে দেন। এরপর ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে আমার মেয়েকে ধর্ষণ ও মোবাইলে নগ্ন ছবি ধারণ করে রাখেন। পরবর্তী সে বাড়িতে এসে বিষয়টি জানায়।
এ ঘটনা জানাজানি হলে উত্তেজিত জনতার রোষানলে পড়েন ওই শিক্ষক। শুধু ধর্ষণ করে ক্ষান্ত হতেন না তিনি, মোবাইলে শিক্ষার্থীদের নগ্ন ছবিও ধারণ করে রাখার বিষয়টিও সামনে আসে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. ইস্কান্দর বলেন, অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। তার এমন শাস্তি হোক, যাতে আর কেউ এ ধরণের অপরাধ করার সাহস না পায়।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment