একুশে মিডিয়া, লাইফ রিপোর্ট:
এতদিন গরমে সবারই একেবারে নাজেহাল অবস্থা ছিল। কিন্তু এখন যখন সেই ভ্যাপসা গরম অনেকটাই কমে মাঝে মাঝেই বৃষ্টির দেখা মিলছে তাতেও কিন্তু প্রায় অনেকেই খুশি হতে পারেন না। কারন বৃষ্টির মধ্যে বাইরে বের হলেই ভিজতে হবে। আর ভিজলেই ঠান্ডা লেগে শরীর খারাপ হবে। আবার অনেক সময়ে বৃষ্টির জমে থাকা নোংরা জলে পা দিলে পায়ের মধ্যে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, অনেকেই হয়তো বৃষ্টিকে পছন্দ করেন না। কিন্তু অল্প-বিস্তর বৃষ্টিতে ভিজলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না।
১। মানসিক চাপ থেকে মুক্তি মেলে-
মাত্র ৫ মিনিট বৃষ্টিতে ভিজে দেখুন। দেখবেন প্রতিদিন কাজের চাপ, অত্যাধিক মানসিক চাপ ইত্যাদি সব কিছু থেকেই একটু একটু করে মুক্তি পাবেন। সেই সঙ্গে শরীরে জমতে থাকা দীর্ঘদিনের ক্লান্তিও দূর হয়ে যাবে।
মাত্র ৫ মিনিট বৃষ্টিতে ভিজে দেখুন। দেখবেন প্রতিদিন কাজের চাপ, অত্যাধিক মানসিক চাপ ইত্যাদি সব কিছু থেকেই একটু একটু করে মুক্তি পাবেন। সেই সঙ্গে শরীরে জমতে থাকা দীর্ঘদিনের ক্লান্তিও দূর হয়ে যাবে।
২। চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে-
বৃষ্টির জলে চুল ভিজে গেলে অনেকেই বলে থাকেন চুল চ্যাটচ্যাট করছে। কিংবা সঙ্গে সঙ্গে চুলে শ্যাম্পু করতে হবে। কিন্তু বৃষ্টির জল দিয়ে চুল ধুলে চুলের উজ্জ্বলতা যেমন বাড়ে। সেই সঙ্গে চুলের মধ্যে খুশকি থাকলে তাও দূর হয়ে যায়।
বৃষ্টির জলে চুল ভিজে গেলে অনেকেই বলে থাকেন চুল চ্যাটচ্যাট করছে। কিংবা সঙ্গে সঙ্গে চুলে শ্যাম্পু করতে হবে। কিন্তু বৃষ্টির জল দিয়ে চুল ধুলে চুলের উজ্জ্বলতা যেমন বাড়ে। সেই সঙ্গে চুলের মধ্যে খুশকি থাকলে তাও দূর হয়ে যায়।
৩। পানীয় হিসেবে পান করা যায়-
বেশ কিছু গবেষক মনে করেন বৃষ্টির জল চরিত্রে অ্যালকেলাইন। এই জল পান করেল শরীরের ভিতর জমে থাকা টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। অ্যালকালাইন রক্তের পি এইচ লেভেলকে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসে। ফলে শরীরে অ্যাসিডির মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে একাধিক রোগের প্রকোপ হ্রাস পায়।
বেশ কিছু গবেষক মনে করেন বৃষ্টির জল চরিত্রে অ্যালকেলাইন। এই জল পান করেল শরীরের ভিতর জমে থাকা টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। অ্যালকালাইন রক্তের পি এইচ লেভেলকে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসে। ফলে শরীরে অ্যাসিডির মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে একাধিক রোগের প্রকোপ হ্রাস পায়।
৪। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়-
বৃষ্টিতে ভেজার পর আমাদের ত্বক আরও উজ্জ্বল এবং সুন্দর হয়ে যায়। কারণ বৃষ্টির জল ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই স্কিন তার হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা ফিরে পায়।
বৃষ্টিতে ভেজার পর আমাদের ত্বক আরও উজ্জ্বল এবং সুন্দর হয়ে যায়। কারণ বৃষ্টির জল ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই স্কিন তার হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা ফিরে পায়।
৫। পেটের রোগের প্রকোপ কমায়-
শুনতে অবাক লাগলেও একথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৩ চামচ বৃষ্টির পানি খেলে অ্যাসিডিটি এবং গ্যাস-অম্বল হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কমে যায়। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে।একুশে মিডিয়া।’
শুনতে অবাক লাগলেও একথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৩ চামচ বৃষ্টির পানি খেলে অ্যাসিডিটি এবং গ্যাস-অম্বল হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কমে যায়। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে।একুশে মিডিয়া।’
No comments:
Post a Comment