ছবি: প্রতীকী
একুশে মিডিয়া, নোয়াখালী রিপোর্ট:
একাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ি) আসনে ঘরের আগুনে পুড়ছে আওয়ামী লীগ। আর বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত হলেও দলের নেতাকর্মীদের বেশীরভাগই নিষ্ক্রিয়। তবে এ আসনে দলের একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
এ আসনটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীরা দলীয় মনোনয়ন পেতে লবিং করছেন। গণসংযোগ করছেন পুরোদমে। নিজেদের ছবি সম্বলিত পোস্টার, ব্যানার টাঙিয়ে ভোটারদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।
আগামী নির্বাচনে এসব মনোনয়ন প্রত্যাশীরা পৃথক পৃথকভাবে তাদের সমর্থকদের নিয়ে আগাম নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ আসনটিতে দশম জাতীয় নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এইচ.এম ইব্রাহিম নির্বাচিত হন। এবার তিনি উঠান বৈঠকেগুলোতে তার সব উন্নয়ন কর্মকান্ডগুলো তুলে ধরছেন।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সহ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম এলাকায় পরিচিত মুখ। তিনি আওয়ামী লীগের নির্ভরযোগ্য নেতা বলে দাবি করেছেন তার সমর্থকরা। এখানে দলীয় মনোয়ন পেতে মাঠে সক্রিয় রয়েছেন আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য খন্দকার রুহুল আমিন। তিনিও একাদশ জাতীয় নির্বাচনে দলীয় টিকেট পেতে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে লবিং করছেন।
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে স্থানীয় নেতাকর্মীরাও তিন ভাগে বিভক্ত। এছাড়াও আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের
মধ্যে রয়েছেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, চাটখিল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর কবির। যদিও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন যাকেই দলীয় মনোনয়ন দেয়া হবে তার পক্ষে কাজ করবেন তারা।
মধ্যে রয়েছেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, চাটখিল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর কবির। যদিও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন যাকেই দলীয় মনোনয়ন দেয়া হবে তার পক্ষে কাজ করবেন তারা।
অপরদিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ব্যরিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ২০০৮ সালে নোয়াখালী-১ আসনে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবারও সম্ভাব্য প্রার্থী তিনিই। এলাকায় উল্লেযোগ্য প্রচার-প্রচারণা না থাকলেও নির্বাচনী প্রস্তুতির অংশ হিসেবে তিনি দলের অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করছেন। বিএনপিতে তার বিকল্প অন্য কোনো যোগ্য প্রার্থী নেই।
এছাড়াও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (ইনু) থেকে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার হারুন অর রশিদ সুমন, জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও এস.এ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহ উদ্দিন আহমেদ ও জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী মোহাম্মদ উল্যা। একুশে মিডিয়া।”
No comments:
Post a Comment