সৌদি আরবের জেদ্দায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৭ বাংলাদেশি। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত আরও ১১ জন। জেদ্দার মোহাম্মদী এলাকায় এ দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ওই মিনিবাসে সব মিলিয়ে ১৮ জন যাত্রী ছিলেন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গাড়িটির চালক ছিলেন একজন পাকিস্তানি। তিনি দ্রুতগতিতে গাড়িটি চালাতে গেলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনা কবলিতদের মধ্যে কিং ফাহাদ হাসপাতালে মারা গেছেন পাঁচজন। এছাড়া কিং ফাহাদ হাসপাতালে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন চারজন, কিং আব্দুল আজিজ হাসপাতালে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন দুইজন। সৌদি-জার্মান হাসপাতালে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন দুইজনসহ মোট আহতের সংখ্যা ১১জন।
নিহতদের মধ্যে একজনের তথ্য পাওয়া গেছে। নিহতদের মধ্যে একজন হলেন নড়াইলের মোঃ মনিরুল ইসলাম, বাবা মোহসিন হোসাইন। অন্যদের তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।
কিং ফাহাদ হাসপাতালে আহত চারজন হলেন- ১.মো. ইসরাফিল শেখ, গ্রাম: রামচন্দ্র, পোস্ট-গ্রহতলা, থানা- নড়াইল সদর, জেলা-নড়াইল। ২. সুজন আহমদ, বাবা- শামসুদ্দীন, গ্রাম-বাগলা, পোস্ট-ডিপুটি বাজার, থানা- গোলাপগঞ্জ, জেলা-সিলেট। অন্য দুইজনের তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।
কিং আব্দুল আজিজ হাসপাতালের আহত দুইজন হলেন- ০১. মোঃ ইলাহী, পিতা-শেখ দুদু মিয়া, গ্রাম+পেস্ট+থানা-মাগুরা সদর, জেলা- মাগুরা। ০২. জনাব মোহাম্মদ শাহজান মিয়া, পিতা-আব্দুল হাই, গ্রাম-ফোনারফদা, পোস্ট+থানা-বাহুবল, জেলা-হবিগঞ্জ
সৌদি জার্মান হাসপাতালের আহত তিনজন হলেন-১. কবির শেখ, পিতা-মোঃ হিরো শেখ, গ্রাম-পরমল্লিক, গাজিপাড়া, নড়াইল। ২. মোহাম্মদ রুবেল ইসলাম, চৌদ্দ গ্রাম, কুমিল্লা। ০৩.ইমাম হোসেন, পিতা- আবদুল জব্বার
উল্লেখ্য, এ দুর্ঘটনার তথ্য সংগ্রহের জন্য কাউন্সেলর জনাব মোঃ আলতাফ হোসেন হাসপাতালে আছেন। সূত্র: আরটিভি অনলাইন।
কিং ফাহাদ হাসপাতালে আহত চারজন হলেন- ১.মো. ইসরাফিল শেখ, গ্রাম: রামচন্দ্র, পোস্ট-গ্রহতলা, থানা- নড়াইল সদর, জেলা-নড়াইল। ২. সুজন আহমদ, বাবা- শামসুদ্দীন, গ্রাম-বাগলা, পোস্ট-ডিপুটি বাজার, থানা- গোলাপগঞ্জ, জেলা-সিলেট। অন্য দুইজনের তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।
ভিডিও দেখুন:
No comments:
Post a Comment