একুশে মিডিয়া, বিনোদন রিপোর্ট:
প্রধানমন্ত্রীর জীবন থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তৈরি হল শর্ট ফিল্ম। তবে, এই ছবিতে পাওয়া যাবে না তাঁর জীবনের সব কাহিনী। মূলত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছোটবেলার নানান ঘটনা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে বানানো হয়েছে এই শর্ট ফিল্ম। স্বল্পদৈর্ঘ্যের এই ছবির নাম ‘চলো জিতে হ্যায়’। গতকাল ৩২ মিনিটের এই ছবির স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছিল রাষ্ট্রপতির ভবনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
গতকাল সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ের আয়োজন করেছিলেন ছবির নির্মাতারা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, শিক্ষাবিদ, জাতীয়তাবাদী নেতা, সমাজকর্মী এবং জাতীয়স্তরের ক্রীড়াবিদ। যে কোনও প্রজন্মের মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে পারে এই ছবি, এমনটাই মত তাঁদের সকলের। এরপর প্রধানমন্ত্রীর জন্যও স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করতে আগ্রহী নির্মাতারা।
ছবিটির মাধ্যমে একটি জোরালো সামাজিক বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। গল্পের প্রধান চরিত্র ছোট্ট নাড়ু। বিবেক আনন্দের একটি বাণীকেই সে তার জীবনের আদর্শ মনে করে।
গতকাল সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ের আয়োজন করেছিলেন ছবির নির্মাতারা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, শিক্ষাবিদ, জাতীয়তাবাদী নেতা, সমাজকর্মী এবং জাতীয়স্তরের ক্রীড়াবিদ। যে কোনও প্রজন্মের মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে পারে এই ছবি, এমনটাই মত তাঁদের সকলের। এরপর প্রধানমন্ত্রীর জন্যও স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করতে আগ্রহী নির্মাতারা।
ছবিটির মাধ্যমে একটি জোরালো সামাজিক বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। গল্পের প্রধান চরিত্র ছোট্ট নাড়ু। বিবেক আনন্দের একটি বাণীকেই সে তার জীবনের আদর্শ মনে করে।
‘পরের জন্য যে বাঁচে, সেই বেঁচে থাকে’ এই বাণীর দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয় নাড়ু। আর খুব অল্প বয়সেই নিজের জীবনে এই দর্শনকে প্রয়োগ করতেও শুরু করে সে। ছবিটি প্রযোজনা করেছেন মহাবীর জৈন ও ভূষণ কুমার। পরিচালক মাঙ্গেশ হাদাওয়ালে। উপস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন আনন্দ এল রাই ও মহাবীর জৈন। একুশে মিডিয়া।”
No comments:
Post a Comment