একুশে মিডিয়া, বিশেষ রিপোর্ট:
জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণের পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংসদ নির্বাচনরে পাশাপাশি আগামী পাঁচ বছরে স্থানীয় সরকারের সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পুরোপুরি ইভিএম ব্যবহারের খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব নির্বাচনে কত সংখ্যক ইভিএম প্রয়োজন তার হিসেব করে একটি তালিকা করা হয়েছে। ইসি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।।”।
জানা গেছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনে ইভিএম প্রয়োজন ২ লাখ ৬৪ হাজার। সেক্ষেত্রে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ধরা হয়েছে ৪৪ হাজার। ভোটকক্ষ ২ লাখ ২০ হাজার।।”।
ইসি সূত্র জানায়, অর্ধেক কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে কমিশন। সেক্ষেত্রে ইভিএম প্রয়োজন ১ লাখ ৩২ হাজার।।”।
ইসির পর্যালোচনা পত্রে দেখা গেছে, ঢাকা উত্তর, দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে এক সঙ্গে ভোট করতে গেলে ইভিএম প্রয়োজন ২৩ হাজার। সেক্ষেত্রে সম্ভাব্য কেন্দ্র ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৩০০। এছাড়া দেশের ১১ সিটিতে একসঙ্গে ভোটগ্রহণ করতে গেলে ইভিএম লাগবে ৩৫ হাজার। ৩২৩ পৌরসভায় আধুনিক পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ করতে হলে ইভিএম লাগবে ৩৫ হাহার। এসব পৌরসভায় ভোটকেন্দ্র ৫ হাজার।।”।
ইসির তথ্য অনুসারে, দেশে ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা ৪ হাজার ৫৫৫টি। এসব ইউপিতে এক সঙ্গে ইভিএমে ভোটগ্রহণ করতে ইভিএম লাগবে ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫০০টি। তবে এক্ষেত্রে ইসি ভিন্ন পরিকল্পনা করেছে। পর্যালোচনা পত্রে উল্লেখ করা হয়, ইউপি নির্বাচন কয়েকধাপে অনুষ্ঠিত হয়। ইতোপূর্বে প্রতিটিধাপে সর্বোচ্চ ৭৫০টির মতো ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেক্ষেত্রে একেকধাপে ইভিএম প্রয়োজন ৫২ হাজার ৫০০। একুশে মিডিয়া।”।
No comments:
Post a Comment