কুয়াকাটায় মা-বোনকে বেঁধে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা!-একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Wednesday 15 August 2018

কুয়াকাটায় মা-বোনকে বেঁধে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা!-একুশে মিডিয়া


একুশে মিডিয়া, পটুয়াখালী রিপোর্ট:

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ধর্ষণের সময় ওই ছাত্রীর মা ও তার ছোট বোনকে বেঁধে রাখা হয় বলে অভিযোগ করছেন স্বজনরা।মা-বোনকে বেঁধে ।”।

মঙ্গলবার (১৪ আগস্ট) রাতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। আহত অবস্থায় মাকে উদ্ধার করে কুয়াকাটা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং পরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।।”।
তবে ঘটনার সাথে কারা জড়িত তা নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ।
এ বিষয়ে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, এলাকায় ডাকাতের তৎপরতার গুজব রয়েছে। তবে কি কারণে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে এটি এখনও স্পষ্ট নয়। শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার আগে বলা যাবে না। এ ছাড়া শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা বলে বোঝা যাবে কী হয়েছিল বলে জানান ওসি।।”।
স্থানীয়রা জানায়, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে ঘরে গোঙ্গানির শব্দ শুনে স্থানীয়রা গিয়ে নগ্ন অবস্থায় ইভার মরদেহ উদ্ধার করে। এ সময় তার মা ও ছোট বোনের হাত মুখ বাঁধা ছিল। সেরাজপুর গ্রামের কাঠ মিস্ত্রি ইসমাইল হোসেনের দুই সন্তানের মধ্যে প্রথম ইভা বড় (১১)। স্থানীয় মহিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীতে পড়তো সে।।”।

নিহত ইভার চাচা মো. ইউসুফ বলেন, মহিপুর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে চিৎকার শুনতে পেয়ে আমি ও আমার ছোট ভাই ইসমাইল বাড়ির ভেতরে ঢুকি। এরপর দেখতে পাই, ইভার মা ও ছোট বোনের হাত-মুখ বাঁধা ছিল। ইভা ঘরের ভেতরে নগ্ন অবস্থায় পড়ে আছে। এরপর দ্রুত ইভাকে মহিপুর ২০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অবস্থায় ইভার মাকে উদ্ধার করে কুয়াকাটা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ইভার গলায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানান তিনি।।”।
কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতালের ডা. আরিফুজ্জামান জানান, শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মারা গেছে। তবে প্রাথমিকভাবে তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তিনি কিছু বলতে পারেননি।।”।
হাসপাতাল থেকে সেরাজপুর গ্রামের আবুল কালাম বলেন, ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা ধারণা করছি।।”।
ওই এলাকার ইউপি সদস্য মো. মামুন হাওলাদার বলেন, হাসপাতালে এসে আমরা শিশুটির গোপনাঙ্গ থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে দেখেছি। একুশে মিডিয়া।”।

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages