দ্বিপ জেলা ভোলা'র বোরহানউদ্দিন উপজেলার বৃহত্তম এরিয়া ও বহুল প্রচারিত মুখরিত স্থান মির্জাকালু কাজিরহাট বাজারে'র । শ্রী দন্ডধর বাবাজীর জিও দূর্গা মন্দিরে প্রতিবছরের ন্যায় এবারো শুরু হতে যাচ্ছে শারদীয় দূর্গা পূজা।
বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার ন্যায় এ বছর ও ভোলা জেলা মোট ১০৭ টি মণ্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরিকরণ'র কাজ।
শারদীয় দূর্গাৎসবকে সামনে রেখে ভোলায় মন্দিরে মন্দিরে চলছে শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি। পূজার প্রধান আকর্ষণ দূর্গা প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা শিল্পীরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাদা,মাটি,খর,কাঠ,বাশ,সুতলি দিয়ে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ।
মাটির কাজ শেষ হলেই শুরু হবে রং তুলির কাজ।
প্রতিমাগুলো মনোমুগ্ধকর ও নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলতে সর্বোচ্চ মনোযোগ দিয়ে কাজ করছেন শিল্পীরা। হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজার বাকী আর মাত্র কয়েক দিন। আগামী ১৪ই অক্টোবর রোজ (রবিবার) দেবীর বোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হবে সনাতন ধর্মের এ মহাৎসব।
এ উৎসবের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ দূর্গা প্রতিমা। দূর্গা পূজা, বাঙালীদের প্রধান উৎসব হিসাবে পালন করা হয়। বড় ছোটো সকলের জন্য এই পূজা খুবই আনন্দের হয়ে থাকে। মহালয়া থেকে শুরু করে পঞ্চমী, ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, বিজয়া দশমী তে মণ্ডপে মণ্ডপে দূর্গা পূজার জমজমাট আর আনন্দে মেতে ওঠা বাঙালীদের দেখতে পাওয়া যায়। দূর্গা পূজা পাঁচ দিন ধরে অনুষ্ঠিত হয়, মা দুর্গার পূজার সাথে সাথে একই মঞ্চে মা লক্ষী, মা সরস্বতী, শ্রী গণেশ এবং শ্রী কার্তিক দেবী দেবতাদের ও পূজা করা হয়। মা দুর্গার আগমন: আমরা জানি মা দুর্গার সর্বকালের, সবসময়ের বাহন সিংহ।
প্রতি বছরই মা দুর্গার নানান বাহনে আগমন ঘটে। যেমন গজ, দোলা, নৌকা, ঘোড়া এর মধ্যে কোনও একটিতে মা আসেন। শাস্ত্রীয় মত অনুসারে মা কিসে আসছেন, তার ওপর সারাবছর আমরা কেমন থাকব সেটি নির্ভর করে।
বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার ন্যায় এ বছর ও ভোলা জেলা মোট ১০৭ টি মণ্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরিকরণ'র কাজ।
শারদীয় দূর্গাৎসবকে সামনে রেখে ভোলায় মন্দিরে মন্দিরে চলছে শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি। পূজার প্রধান আকর্ষণ দূর্গা প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা শিল্পীরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাদা,মাটি,খর,কাঠ,বাশ,সুতলি দিয়ে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ।
মাটির কাজ শেষ হলেই শুরু হবে রং তুলির কাজ।
প্রতিমাগুলো মনোমুগ্ধকর ও নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলতে সর্বোচ্চ মনোযোগ দিয়ে কাজ করছেন শিল্পীরা। হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজার বাকী আর মাত্র কয়েক দিন। আগামী ১৪ই অক্টোবর রোজ (রবিবার) দেবীর বোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হবে সনাতন ধর্মের এ মহাৎসব।
এ উৎসবের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ দূর্গা প্রতিমা। দূর্গা পূজা, বাঙালীদের প্রধান উৎসব হিসাবে পালন করা হয়। বড় ছোটো সকলের জন্য এই পূজা খুবই আনন্দের হয়ে থাকে। মহালয়া থেকে শুরু করে পঞ্চমী, ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, বিজয়া দশমী তে মণ্ডপে মণ্ডপে দূর্গা পূজার জমজমাট আর আনন্দে মেতে ওঠা বাঙালীদের দেখতে পাওয়া যায়। দূর্গা পূজা পাঁচ দিন ধরে অনুষ্ঠিত হয়, মা দুর্গার পূজার সাথে সাথে একই মঞ্চে মা লক্ষী, মা সরস্বতী, শ্রী গণেশ এবং শ্রী কার্তিক দেবী দেবতাদের ও পূজা করা হয়। মা দুর্গার আগমন: আমরা জানি মা দুর্গার সর্বকালের, সবসময়ের বাহন সিংহ।
প্রতি বছরই মা দুর্গার নানান বাহনে আগমন ঘটে। যেমন গজ, দোলা, নৌকা, ঘোড়া এর মধ্যে কোনও একটিতে মা আসেন। শাস্ত্রীয় মত অনুসারে মা কিসে আসছেন, তার ওপর সারাবছর আমরা কেমন থাকব সেটি নির্ভর করে।
এবছর মা আসছেন কিসে?
সূত্রে, এবার মা আসছেন ঘোড়ায়। যার ফল ‘ছত্রভঙ্গ।
মানে ঘোড়ায় আগমন ও গমনে নানাভাবেই সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।
বাড়তে পারে যুদ্ধের পরিস্থিতিও। সবদিকেই যেমন সামাজিক, রাজনৈতিক, ও সাংসারিক ক্ষেত্রেও দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা।
মানে ঘোড়ায় আগমন ও গমনে নানাভাবেই সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।
বাড়তে পারে যুদ্ধের পরিস্থিতিও। সবদিকেই যেমন সামাজিক, রাজনৈতিক, ও সাংসারিক ক্ষেত্রেও দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা।
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নানান বিশৃঙ্খলা, উত্থান ও পতন। সামাজিক স্তরেও দেখা
দেবে নানান সমস্যা। অন্যায়, অনাচার, বিশৃঙ্খলা, অশান্তি বাড়বে। এছাড়াও
বিভিন্ন দুর্ঘটনা বাড়বে আর সেই দুর্ঘটনা থেকে হবে অপমৃত্যু। এছাড়াও নানান
রোগের প্রকোপ ও বাড়তে পারে।
কীভাবে এই অশুভ প্রভাব থেকে মুক্তি সম্ভব
শাস্ত্রীয় মতে, মন দিয়ে মায়ের পূজা করলে, মা দুর্গাই আমাদের সকল বিপদ থেকে
মুক্ত করবেন। খুশি মনে মা কে আগমন জানান। একমাত্র তিনিই পারেন আমাদের সব
বিপদ থেকে রক্ষা করতে। একুশে মিডিয়া।
No comments:
Post a Comment