একুশে মিডিয়া, এবিএস রনি, যশোর জেলা প্রতিনিধি:
যশোর বড় বাজার এলাকায় নাশকতা মূলক কর্মকান্ড করার অভিযোগে শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক আবুল হাসান জহির, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রাজিদুর রহমান সাগর ও সাধারন সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পি, শার্শা উপজেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কটা,শার্শা থানা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক সাইদুল ইসলাম, শার্শা থানা ছাত্রদলের সভাপতি মোস্তাফিজ্জোহা সেলিম, সাধারন সম্পাদক সালাহ উদ্দিনসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিএনপি ও ছাত্রদলের (২৪) জন নেতাকর্মির নামে নাশকতার মামলা দায়ের করেছে যশোর ডিবি পুলিশ।
ঘটনাস্থল থেকে ১২ টি তাজা হাত বোমাসহ বিএনপি ও ছাত্রদলের ৭ জন নেতাকর্মীকে আটক করেছেন বলে জানিয়েছেন ডিবি পুলিশ। আটকৃতরা হলো ০১ যশোর মোল্ল্যাপাড়া এলাকার আব্দুল হালিম এর ছেলে মাসুদ কায়সার ইস্তি ০২ যশোর ছানিয়াতলা এলাকার মৃত এলাহীরর ছেলে তারিকুজ্জামান লিপন ০৩ যশোর সুজলপুর গ্রামের মৃত সমশের আলীর ছেলে আব্দুল হালিম ও ০৪ আলী বিশ্বাস এর ছেলে শাহজালাল ০৫ শার্শা কাজিরবের গ্রামের মৃত শহর আলীর ছেলে সাকাওয়াত হোসেন ০৬ বেনাপোল ভবেরবের গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে শাওন শেখ ০৭ মনিরাম নাদড়া গ্রামের আহম্মদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম।
ডিবি পুলিশের এসআই মুরাদ হোসেন বলেন মঙ্গলবার ২ ই অক্টোবর সকাল ৮ ঘটিকার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, যশোর বড় বাজার (এইচ.এম রোড) মনসা বস্ত্রালয়ের সামনে নাশকতামূলক কর্মকান্ড সংঘটিত করার জন্য বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতাকর্মিরা জড়ো হচ্ছে। এমন সংবাদে সেখানে অভিযান চালিয়ে ১২টি বোমা সহ ৭ জনকে আটক করি, বাকীরা পালিয়ে যায়। ঘটনায় ২৪ জনের নাম উল্লেখ্য করে বোমা বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আটককৃত আসামীদের সন্ধ্যার পর যশোর জেল হেফাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এবিষয়ে শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক হাসান জহির প্রতিবেদককে জানান, আমি গত তিন দিন ধরে অন্য একটি মামলায় জামিনের জন্য ঢাকাতে অবস্থান করছি। তাহলে আমি কিভাবে যশোরে নাশকতা মূলক কাজ করতে গিয়েছি। তিনি আরো বলেন, পুলিশ প্রতিনিয়ত বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করেই চলছে। একুশে মিডিয়া।
No comments:
Post a Comment