একুশে মিডিয়া, মোঃ আরিয়ান আরিফ : : ভোলা:
আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য ও ভোলা জেলা আ. লীগের সাবেক
সভাপতি এবং ভোলা ওবায়েদুল হক কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল
হোসেন শাহিনের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন হয়েছে৷
সোমবার দুপুর ২টার দিকে ভোলা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পুলিশের একটি চৌকস দল বীর এই মুক্তিযোদ্ধাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। পরে জানাযা শেষে মোফাজ্জল হোসেনের লাশ তার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়৷
প্রবীণ এই রাজনীতিবীদ এর জানাযায় অংশ নেয় ভোলা-১ আসনের সংসদ সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মকুলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্থরের মানুষ জানাযায় অংশ নেয়। পরে মরহুমের পারিবারিক গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
রোববার (১৪ অক্টোবর) বিকাল ৪.৩০ মিনিটে বার্ধক্যজনিত কারনে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি ২ ছেলে রেখে গেছেন।
মোফাজ্জল হোসেন শাহীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য নিবেদিত প্রান ছিলেন। তিনি ১৯৮০ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভোলা জেলার সাধারণ সম্পাদক এবং সভাপতির দায়িত্ব সুনামের সাথে পালন করেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ভোলার মানুষ তাকে একজন সৎ ও দক্ষ রাজনীতিবীদ হিসেবে জানেন। তার মৃত্যুতে ভোলার মানুষ একজন সৎ, দক্ষ ও ত্যাগী রাজনীতিবীদকে হারালো।মোফাজ্জল হোসেন শাহীন বাংলাদেশ আওয়ামীগের প্রবীণ ও ত্যাগী নেতা। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও তাকে একজন প্রবীন ও ত্যাগী রাজনীতিবীদ হিসেবে জানেন।
সোমবার দুপুর ২টার দিকে ভোলা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পুলিশের একটি চৌকস দল বীর এই মুক্তিযোদ্ধাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। পরে জানাযা শেষে মোফাজ্জল হোসেনের লাশ তার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়৷
প্রবীণ এই রাজনীতিবীদ এর জানাযায় অংশ নেয় ভোলা-১ আসনের সংসদ সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মকুলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্থরের মানুষ জানাযায় অংশ নেয়। পরে মরহুমের পারিবারিক গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
রোববার (১৪ অক্টোবর) বিকাল ৪.৩০ মিনিটে বার্ধক্যজনিত কারনে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি ২ ছেলে রেখে গেছেন।
মোফাজ্জল হোসেন শাহীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য নিবেদিত প্রান ছিলেন। তিনি ১৯৮০ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভোলা জেলার সাধারণ সম্পাদক এবং সভাপতির দায়িত্ব সুনামের সাথে পালন করেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ভোলার মানুষ তাকে একজন সৎ ও দক্ষ রাজনীতিবীদ হিসেবে জানেন। তার মৃত্যুতে ভোলার মানুষ একজন সৎ, দক্ষ ও ত্যাগী রাজনীতিবীদকে হারালো।মোফাজ্জল হোসেন শাহীন বাংলাদেশ আওয়ামীগের প্রবীণ ও ত্যাগী নেতা। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও তাকে একজন প্রবীন ও ত্যাগী রাজনীতিবীদ হিসেবে জানেন।
No comments:
Post a Comment