মাদ্রাসার পরিবেশে পুনরায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করায় সাংবাদিক মিজান এর বিরুদ্ধে ৩ টি মিথ্যা মামলা।একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Monday 12 November 2018

মাদ্রাসার পরিবেশে পুনরায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করায় সাংবাদিক মিজান এর বিরুদ্ধে ৩ টি মিথ্যা মামলা।একুশে মিডিয়া

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাওয়া বাঁশখালীর জলদী বাইঙ্গাপাড়া মাদ্রাসা পুনরায় আগের পরিবেশে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করার দায়ে সাংবাদিক মিজান বিন তাহেরের বিরুদ্ধে ৩ টি মিথ্যা মামলা।
মোহাম্মদ ছৈয়দুল আলম, চট্টগ্রাম:
দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠা আল জামিয়া আল ইসলামিয়া জলদী মখজনুল উলুম (বাইঙ্গাপাড়া) বাঁশখালী বড় মাদ্রাসাটি আমার শ্রদ্বেয় দাদা বাঁশখালী পৌরসভা নিবাসী বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন পীরে কামেল মরহুম মাওলানা মোহাম্মদ আলীর সাহেব তার নিজের বাবার কাছ থেকে প্রাপ্ত ও ক্রয়কৃত এবং বাহারউল্লাহ পাড়া এলাকার অনেক মুরবিদের দানকৃত সর্বমোট সাড়ে ৩ কানি জমির উপর ১৯২৮ ইং সালে প্রতিষ্টা করে ১৯৪০ ইংরেজি পযর্ন্ত মাদ্রাসার পরিচালক/মোহতামিমের দায়িত্ব পালন করেন।

এরপর ১৯৪১ থেকে ১৯৪৪ সাল পযর্ন্ত মরহুম মাওলানা সাইফুল হক সাহেব মাদ্রাসার পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৫ সালের শেষের পুনরায় মাদ্রাসার প্রতিষ্টাতা ও মতোয়াল্লী  মরহুম মাওলানা মোহাম্মাদ আলী ১৯৬৮ সাল পযর্ন্ত দীর্ঘ একটানা ২৬ বছর দায়িত্ব পালন কালে বৃদ্ধা অবস্হায় উক্ত মাদ্রাসার মতোয়াল্লীরর দায়িত্ব প্রদান করেন বাংলাদেশ কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড (আন্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস) তৎকালিন চেয়ারম্যান আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক যুগ শ্রেষ্ট আলেমেদ্বীন মরহুম আলহাজ্ব মাওলানা হাজ্বী ইউনুছ (রাহঃ) কে রেজিষ্টি করিয়া মতোয়াল্লী  নিযুক্ত করেন।
১৯৬৯ সালে মতোয়াল্লী হাজ্বী সাহেব হুজুর মরহুম মাওলানা খাইর উদ্দীন সাহেবকে পরিচালকের দায়িত্ব দেন।তিনি ১৯৮০ সাল পযর্ন্ত মোহতামিম দায়িত্ব পালন করে। মরহুম মাওলানা খাইর উদ্দীন সাহেব স্বীয় বাধ্যর্কজনিত অপরাগতার কথা মতোয়াল্লী হাজ্বী সাহেব কতৃক জানালে মতোয়াল্লী ১৯৮১ সালে ১৯৮৩ সাল পর্যস্ত মরহুম মাওলানা নছরত আলী সাহেবকে দায়িত্ব দেন।
পরবর্তীতে তার অপরাগতায় ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৫ পর্যন্ত মাওলানা নুরুল হক সুজিত সাহেব মোহতামিমের দায়িত্ব পালন করেন।১৯৮৬ সালের দিকে মতোয়াল্লী হাজ্বী ইউনুছ সাহেব হুজুর (৭) নং পরিচালক হিসেবে মাদ্রাসটির দায়িত্ব দেন আমার ফুফা হাটহাজারী মাদ্রাসার মুহাদ্দিস  মরহুম মাওলানা আব্দুস সোবহান সাহেবকে।
তিনি ১৯৮৯ সালে মতোয়াল্লী হাজ্বী সাহেবকে মাদ্রাসার আয়-ব্যয়ের হিসাব না দেওয়ায় এবং বিভিন্ন অভিযোগের কারনে মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা আব্দুস সোবহান সাহেবকে অনিয়মের কারন দর্শাতে তৎকালিন কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড আন্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিসের প্যাডে নোটিশ প্রেরন করে।
তখন পরিচালক উক্ত নোটিশের কোন জবাব না দেওয়ায় এবং একক সিদ্ধান্তে মাদ্রাসা পরিচালনা একচেটিয়া কতৃর্ত্ব প্রতিষ্টা করার কারনে নোটিশে স্পর্ট ভাষায় লিখা আছে মাদ্রাসাটি আমি আমার পরবর্তী কালে মাদ্রাসার প্রতিষ্টার পুত্র আমার শ্রদ্বেয় আব্বাজান মরহুম আলহাজ্ব মাওলানা আবু তাহের সাহেবকে জলদী মাদ্রাসার মতোয়াল্লী নিযুক্ত করেন।
পরবর্তীতে মতোয়াল্লী হাজ্বী সাহেব হুজুর মারা যাওয়ার পূর্বে লিখিতভাবে স্টাম্পে মাদ্রাসার প্রতিষ্টাতার ৩য় পুত্র আমার শ্রদ্বাবাজন আব্বাজান  লন্ডন মসজিদুল আবরার জামে মসজিদের খতিব, আল জামিয়াতুল আরবিয়া মদিনাতুল উলুম রাউজান দেওয়ানপুর মাদ্রাসার সাবেক মোহতামিম, সিএমবি আল মাদ্রাসাতুল ইসলামিয়া তানজিমুল উম্মাহ মাদ্রাসাসহ অসংখ্য মসজিদ মাদ্রাসার মোহতামিম মরহুম আলহাজ্ব মাওলানা আবু তাহের সাহেব কে জলদী মখজনুল উলুম (বাইঙ্গাপাড়া) বাঁশখালী বড় মাদ্রাসার মতোয়াল্লী নিযুক্ত করেন।
তৎমতে দায়িত্ব প্রাপ্ত মতোয়াল্লীর নামে বিএস খতিয়ান নং ২৫৩৩ ও অপর বিএস ৩২৫৭ নং এ সর্বমোট ৩ কানি ৫ গন্ডা জমির বিএস হয়।
১৯৮৬ সাল থেকে হাটহাজারী মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মরহুম মাওলানা আব্দুস সোবহান সুন্দর ভাবে মাদ্রাসটি করে ২০১১ সালের দিকে এলাকাবাসীর বিভিন্ন অভিযোগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়, কওমী মাদ্রাসা বোর্ড এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে অত্র বাহারউল্লাহ পাড়া এলাকার গন্যমান্য সমাজ প্রতিনিধি সহ ৩/৪ শ জন লোক বাস যোগে হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক ও কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড (বেফাক) চেয়ারম্যান আল্লামা শাহ আহমদ শফী সাহেব হুজুরের কাছে লিখিত ভাবে অভিযোগ পেশ করলে তিনি ২০১১ সালের ২০ ফ্রেরুয়ারী জলদী বাইঙ্গাপাড়া মাদ্রাসায় এক জরুরী বৈঠক ও মজলিশে শুরার আহবান করে।
উক্ত শুরায় ৪/৫ শ লোকের উপস্থিতে বাঁশখালীর সকল মাদ্রাসার পরিচালকগন, শুরু সদস্য,বাঁশখালী পৌরসভার বর্তমান মেয়র ,  সাবেক মেয়র, কাউন্সিলর,বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ সকলের উপস্থিতে উক্ত বৈঠকে রেজুলেশন হয়।
পরবর্তীতে মাদ্রাসার বর্তমান পরিচালক মাওলানা আব্দুস সোবহানের লিখিত দস্তখতের মাধ্যমে কওমী মাদ্রাসা বোর্ড চেয়ারম্যান ও হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক আল্লাম শাহ আহমদ শফী সাহেব (মাঃজিঃ) কে পরিচালকদের দায়িত্ব অর্পন করেন।
পরবর্তীতে  তিনি মাদ্রাসার হিসাব পত্র বুঝিয়ে না দিয়ে বিদেশ চলে যান।২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারী মাদ্রাসার হোস্টেলের খাবার বন্ধ হয়ে গেলে ছাত্ররা বিক্ষোভ মিছিল করলে তৎকালিন ইউএনও, ওসি ও মেয়র সকলে মাদ্রাসা পরিদর্শন করে এবং তারা বিষয়টি কওমী মাদ্রাসা বোর্ড কে অবিহিত করে।
পরবর্তীতে কওমী মাদ্রাসা বোর্ডের প্রধানের কাছে থাকা পরিচালকের দায়িত্বটা সেগুনবাগান তালীমুল কুরআন মাদ্রাসার পরিচালক হাফেজ তৈয়ব সাহেবকে পরিচালক নিযুক্ত করে (১)।
পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি, মেয়র সকলে আবারো পুনরায় বৈঠক বসে হাফেজ তৈয়ব কে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য রেজুলেশন হয়(২)।
এরপর বাহারউল্লাহ পাড়া ৩ সমাজের ৩১ জন সদস্য বিশিষ্ট সর্দার গন পুনরায় হাফেজ তৈয়ব কে পরিচালকের দায়িত্ব অটল রাখে(৩)। পরর্বতীতে আবারো প্রসাশনের পক্ষ থেবে বলা হয়  আন্জুমানে ইত্তেহাদ পটিয়ার সাথে যোগাযোগ করতে।
পরে আন্জুমান ইত্তেহাদুল মাদারিস পটিয়া মাদ্রাসার পরিচালক আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সংসদ সদস্য, ইউএনও,ওসি ও মেয়র সহ  বাঁশখালী সকল কওমী মাদ্রাসার পরিচালক সহ এলাকাবাসীকে  অবিহিত করে মজলিশে শুরায় উপস্থিত থাকার অনুরোধ করে ০২.০৫.২০১৪ জলদী মাদ্রাসায় মজলিশে শুরায় এলাকার হাজার হাজার জনগন ও জনপ্রতিনিধি, মেয়র, চেয়ারম্যান,কাউন্সিলর সহ বাঁশখালী
সকল মাদ্রাসা পরিচালক গনের উপস্থিতিতে আবারো হাফেজ তৈয়ব সাহেব কে মাদ্রাসার পরিচালক নিযুক্ত করে।পরবর্তীতে নতুন পরিচালক হাফেজ তৈয়ুবকে রাতের আধারে মাদ্রাসা থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়।এরপর আমি নিজে বাদী হয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় বরাবরে লিখিত অভিযোগ প্রদান করলে চট্টগ্রাম পুলিশ সুপারকে তদন্তের দায়িত্ব দেন, পরে পুলিশ সুপার বিষয়টি তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য তৎকালিন সাতকানিয়া সার্কেল ও বর্তমান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) ইমরান ভূইয়াকে দায়িত্ব দেন।
তিনি বিষয়টা তদন্ত করে সেখানে ও হাফেজ তৈয়ব সাহেবকে নতুন পরিচালক বলে প্রতিবেদন দেন। সর্বশেষ গত ১২.০৭.২০১৮ ইং তারিখ জলদী মাদ্রাসার অফিস কক্ষে মাদ্রাসার প্রতিষ্টাতা পরিবার ও দাতা পরিবাব ও মাদ্রাসার মতোয়াল্লী সহ এবং কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান  আল্লামা শাহ আহমদ শফির নির্দেশে সকলের লিখিত দস্তখতের মধ্যমে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি (১) প্রতিষ্টাতা পরিবারের পুত্র মাওলানা হাসান সাহেব (২) বাঁশখালী কওমী মাদ্রাসা বোর্ডের পক্ষ থেকে পীরে কামেল চাম্বল দারুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালক আল্লামা শাহ আব্দুল জলিল (৩) মাদ্রাসার সাবেক মুহতামিম মরহুম মাওলানা আব্দুস সোবহান সাহেবের পুত্র মাওলানা আব্দুর রহমানকে মাদ্রাসার সকল প্রকার হিসাব নিকাশ আগামী ৬ মাসের মধ্যে মাদ্রাসা ফান্ডে বুঝিয়ে নেওয়ার জন্য দায়িত্ব প্রধান করে।
 সম্প্রতি এই মাদরাসা পরিচালনায় নানা দূর্নীতি ও নিয়ম বহিঃর্ভূত কাজের কারণে ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। শিক্ষার্থী শুন্য হয়ে পড়েছে মাদরাসাটি।
বাঁশখালীর সংবাদিক মিজান বিন তাহের একুশে মিডিয়াকে বলেন, আমার দাদার প্রতিষ্টিত এই মাদ্রাসা থেকে কোন দিন কোন কিছু আম, কাঠাল,নারিকেল সহ এক কাপ চা পর্যন্ত খাইনি,কারন এই মাদ্রাসাটা আমার মরহুম দাদা দ্বীন প্রতিষ্টার জন্য আল্লার রাস্তায় দান করেছেন, সেই কারনে কোন দিন এই মাদ্রাসার কাছ থেকে কোন কিছু আশা করি নাই, শুধু মাদ্রাসার লেখা পড়ার মান ও মাদ্রাসার উন্নয়ন চেয়েছি, কিন্তু সাবেক মোহতামিম সাহেবের কন্যা মাদ্রাসার টাকা আত্বসাৎ করে আবার আমার বিরুদ্ধে একে একে ৩ টা মামলা দিল।
প্রথম মামলা হচ্ছে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ১ চট্রগ্রাম  মামলা,যে মামলাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভুয়া ভিত্তিহীন,বানোয়াট, এই মামলায় ভিকটিম দেখা হয়েছে (১) ফাতেমা বেগম পিতা মনজুর আলী (২)তসলিমা পিতা মৃত ফয়েজ আহমদ, তাদের সুনিদিষ্ট ওয়ার্ড বা পাড়ার নাম কোন টিকানা উল্লেখ নাই,শুধু আছে ছনুয়া। এবং সাক্ষী দেখানো হয়েছে রহিম বেগম পীং আলমগীর,ইয়াছমিন কলি পীং মৃত এয়াকুব মাতব্বর,মনছুর আলী গোলাম রহমান, আলমগীর পীং মৃত হাজী রশিদ আহমদ তাদের ও কোন নাম টিকানা নাই।
এই নামে আমাদের পাড়াই কোন ব্যক্তি ও নাই।এই মামলাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। না হয় কেউ যদি চেলেন্জ করেন ওই আত্বসাৎ কারী মহিলাকে আল্লার কুরআন মাথায় নিয়ে বলতে বলেন,আমি সে যেই শাস্তি দিক মাথা পেতে নিব।পৃথিবীবে মানুষের বিবেক হচ্ছে বড় আদালত।এর উপরে আর কোর আদালত নাই। পরবর্তীতে এই বছর জলদী মখজনুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালকের দায়িত্ব যখন হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফি সাহেব হুজুর নিল, সেই কারনে আবারো ২ টি মামলা  সহকারী জজ বাঁশখালী আদালতে  করেছে।
 যার নং ২৭২/২০১৮ এবং অপর মামলা বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালত বাঁশখালীতে মামলা নং ৩০৩/২০১৮ দায়ের করে। একটিতে আসামী করা হয়েছে  বাঁশখালীর সর্বজন শ্রদ্বেয় আলেমেদ্বীন চাম্বল মাদ্রাসার সম্মানীত মহা পরিচালক পীরে কামেল আল্লামা শাহ আব্দুল জলিল ও আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক যুগ শ্রেষ্ট আলেমেদ্বীন মরহুম আলহাজ্ব হযরত মাওলানা হাজ্বী ইউনুছ (রাহঃ) সুযোগ্য দুই পুত্র পটিয়া মাদ্রাসার মুজাদ্দিস হযরত মাওলানা জাহেদ উল্লাহ সাহেব,মোজাম্মেল হক সাহেব ও আমি সহ বাঁশখালীর আরো ৪/৫ জন মোহতামিম কে আসামী করে মামলা দায়ের করে মাদ্রাসার এতিম ছেলে মেয়েদের টাকা আত্বসাৎ কারী এই চোর মহিলা।তবে যত মামলা দিবা দাও তোমার বিচার আল্লাহ করবেন। আমার নিয়ত সব সময় সাফ ছিল।তবে তোমার আর কি করার আছে শেষটা  দেখব, এর পর শুরু হবে আল্লার বিচার। পার পাবেন না মাদ্রাসার এতিম টাকা খেয়ে।আল্লার গজবে মরবি।আল্লাই বাচাঁয় রাখলে পৃথিবীতে তোর বিচার দেখব!!!আমি মাদ্রাসার  শিক্ষক ছাত্র কিছুই না,কখনও মাদ্রাসার কোন কিছু হওয়ার আশা ও নাই।কারন আমি বাংলা শিক্ষিত, এই মাদ্রাসা আমার দাদা প্রতিষ্টা করলে ও 
মাদ্রাসা আল্লার, সুতারাং আমার
জিবন থাকতে মাদ্রাসার বিন্ধু পরিমান কোন ক্ষতি করতে পারবি না মনে রাখিছ।মামলা হামলা করে বাঁচতে পারবি না।মাদ্রাসার ২০ কোটি টাকা চুরি করে পার পাবি না।সব কিছুর হিসাব দিতে হবে। 
অপেক্ষায় রইলাম আর কত কি করতে পারছ।তোর শেষের পরে আমার শুরু হবে।
একুশে মিডিয়া/এমএস এ

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages