জনপ্রিয়তার শীর্ষে মুজিবুল হক, একক প্রার্থীর সম্ভাবনা বিএনপি, কেন্দ্রীয় নির্দেশের অপেক্ষা জামায়াত-জাতীয়পার্টি-একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Thursday 1 November 2018

জনপ্রিয়তার শীর্ষে মুজিবুল হক, একক প্রার্থীর সম্ভাবনা বিএনপি, কেন্দ্রীয় নির্দেশের অপেক্ষা জামায়াত-জাতীয়পার্টি-একুশে মিডিয়া



একুশে মিডিয়া, এম এ হাসান, কুমিল্লা:
আসন্ন একাদশতম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এর আমেজ সারাদেশে।সেই দিক থেকে একটু পিছিয়ে নেই কুমিল্লা-১১ আসন।শুদু মাত্র একটি উপজেলা  (চৌদ্দগ্রাম)নিয়ে এই আসনটি।প্রকাশ থাকে যে  আগরতলার  মহারাজা বিরেন্দ্র  বিক্রম মানিক বাহাদুর এর করা ১৪টি পরগণার নামানুসারে ১৯০৫ সালে নামকরণ করা এই চৌদ্দগ্রাম উপজেলাটি ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের  ৪৪ কিলোমিটার সড়কের  কোল ঘেষে বয়ে যাওয়া এই উপজেলা  সারাদেশে জনপ্রিয়।অনেক  খ্যাতিমান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের জন্মের মাধ্যমে এই উপজেলা রাজনৈতিক অঙ্গনে ও ব্যাপক আলোচিত।আসন্ন একাদশতম সংসদ  নির্বাচন কে ঘিরে পাড়া মহল্লায় উৎসবের আমেজ লক্ষনিয়।সরেজমিনে জানা গেল এই আসনটিতে একক জনপ্রিয়তার শক্ত অবস্থানে রয়েছেন বর্তমান সরকার দলিয় সংসদ সদস্য রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব। তিনি  ৩ বারের সংসদ নির্বাচিত আওয়ামীলীগের একক হেবিওয়েট প্রার্থী।অত্যান্ত কর্মী বান্ধব জনপ্রিয় নেতা তিনি।
পক্ষান্তরে এই উপজেলায় প্রথমবারের মত বিএনপি সমর্থিত একক প্রার্থীর সম্ভাবনা নিয়ে সরকার দলিয় প্রার্থীর পরেই প্রকাশ্যে প্রচারে মাঠে দৌড়ে এগিয়ে আছেন  উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শিল্পপতি কামরুল হুদা।সংসদ নির্বাচনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী  এই আসন থেকে ১৯৯৬ সালে ৩ মাসের একটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে বিএনপি থেকে প্রথমবারের মত  সংসদ সদস্য হয়েছিলেন সামছুদ্দিন আহমেদ নামক এক ব্যক্তি।আর তাই এখানকার বিএনপির সমর্থক এর প্রানের দাবী বিএনপি থেকে নিজ দলিয় প্রতীক নিয়ে প্রার্থী আসুক নির্বাচনে।অন্যদিকে চৌদ্দগ্রাম জামায়াত এর ঘাটি শক্তিশালী জামায়াত তথা জোট থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য প্রকাশ্যে প্রচারে না থাকলেও আত্নগোপনে সাংগঠনিক অবস্থান সক্রিয় বলে মন্তব্যে পাওয়া যায়।সর্বশেষে রয়েছেন জাতীয়পার্টি থেকে এই আসনে মৌখিক প্রচারে রয়েছেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এইসএমএন শফিকুর রহমান, ও মরহুম সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর কন্যা কাজী জয়া আহমেদ এর নাম।বেশ কিছুদিন থেকে বিভিন্ন মিডিয়া,অনলাইন, জাতীয় প্রতিকায় টিভি চ্যানেল টকশো তে প্রচার করা হয় কুমিল্লা ১১ আসন এর সংসদ নির্বাচন নিয়ে অবস্থান সম্পর্কে।তারই ধারাবাহিকতায় আমরা কতিপয় গনমাধ্যম কর্মী বেশ কিছুদিন থেকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জনমত তথ্যের ভিত্তিতে প্রকাশ করলাম কুমিল্লা ১১ আসনের নির্বাচনের সর্বশেষ দৃশ্যমান কর্মকাণ্ড।
🔯আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক অবস্থান🔯
এই উপজেলায় এখনো জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন সরকার দলিয় প্রার্থী রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব।১৯৯৬ সালে বিপুল ভোটের মাধ্যমে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হোন রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব, নির্বাচিত হয়ে তিনি চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় উন্নয়ন এর ইতিহাস গড়ে জনতার মন জয় করে আজও এই উপজেলায় একক জনপ্রিয়তায় আছেন তিনি।ব্যক্তিগত জীবনে এক কৃষক পরিবারের সন্তান হিসেবে আজকের এই দিনে তিনি একজন সফল মন্ত্রী হয়েও সহজ সরল প্রকৃতির কর্মী বান্ধব নেতা হিসেবে সার্বক্ষণিক সাংগঠনিক কার্যক্রম কে সক্রিয় রেখে আওয়ামীলীগের একক  প্রার্থী হিসেবে তিনি রয়েছেন সবার উপরে। একজন উন্নয়নমনা পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক জনপ্রিয় ব্যক্তি মুজিবুল হক মুজিব এর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই সাধারণ জনগনের। আমাদের প্রতিনিধি গন চৌদ্দগ্রাম উপজেলায়  সরেজমিনে পরিদর্শন করে  সরকার দলিয় বর্তমান সংসদ রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব এমপির  উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন, এবং আমাদের সংগ্রহে রয়েছে দৃশ্যমান অসংখ্য উন্নয়নের স্থাপনা।চৌদ্দগ্রাম উপজেলাকে সারাদেশে একটি জনপ্রিয় উন্নত উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে  প্রথম সংসদ সদস্য হয়ে১৯৯৬ সালে  শুরু করেন রাস্তা ঘাট পোল কালবার্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ ব্যাপক  উন্নয়ন।সেই উন্নয়নমনা ব্যাক্তি মুজিবুল হকের ২০০১ সালে জামায়াত এর সাবেক এমপি আব্দুল্লাহ মোঃতাহের নিকট পরাজিত হোন, পরবর্তী তে পূনরায় জামায়াত ও জাতীয়পাটির  সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর মত শক্তিশালী ২ প্রার্থীর সাথে নির্বাচন  করে ২০০৮সালে  বিপুল ভোটে পূনরায় নির্বাচত হোন মুজিবুল হক মুজিব।এরপর থেকে তিনি অদ্যবিধি এই আসনটির একক ক্ষমতার অধিপতি।অত্যান্ত কর্মী বান্ধব সাধারণ কৃষক পরিবার থেকে উঠে আসা এই মুজিবুল হক মুজিব নিজ হাতে সাজিয়েছেন এই উপজেলাকে, সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড বেশ মজবুত উপজেলা পরিষদের, পৌরসভার,১৩ টি ইউপি চেয়ারম্যান তার নিজ দলিয় কর্মী।ব্যক্তিত্বের জনপ্রিয়তা চোখে পড়ার মত, মুজিবুল হকের ব্যক্তিত্ব নিয়ে কোন রকমের মন্তব্য খুজে পাওয়া যায়নি, একজন পরিশুদ্ধ ক্লীন ইমেজের জন্য তার জনপ্রিয়তা টপকে যাওয়া কারো পক্ষে সম্ভব নয়, কিন্তু কিছু সংখ্যক কর্মীর মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে আমাদের প্রতিনিধি র সাথে অসংখ্য জনগন সঠিক কর্মীদের মূল্যায়ন নেই,ব্যক্তি মুজিবুল হকের কারনে অসংখ্য কর্মী চুপচাপ অবস্থানে আছেন,অসংখ্য ত্যাগী নেতা আজ মূলহীন হয়ে দূরুত্ব বজায় রয়েছে এসব ক্ষোভ ব্যতিত এখান কার আওয়ামী সহযোগী সংগঠনের কর্মকাণ্ড বেশ মজবুত অবস্থানে রয়েছে।
আগামী নির্বাচন নিয়ে সাক্ষাত কালে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুস সোবহান ভূঁইয়া হাসান বলেন, নিঃসন্দেহে আমাদের একক প্রার্থী মুজিবুল হক মুজিব ভাই,আমাদের সাংগঠনিক কোন গ্রুপিং নেই, আমরা সকলে সক্রিয় আমাদের মাটি ও মানুষের নেতা আগামী নির্বাচনে বিপুল ভোটে পূনরায় জয়যুক্ত।চৌদ্দগ্রামের মূল পয়েন্টে রয়েছে পৌরসভা, সেখানে রয়েছেন পৌর মেয়র  উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান তিনি জানান একটি আধুনিক চৌদ্দগ্রাম গড়ার কারিগর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মান সম্মত ভবন নির্মাণ সহ সকল উন্নয়ন আজ দৃশ্যমান এসকল কিছুই মুজিবুল হকের অর্জন আর তাই আমাদের প্রার্থীর অবস্থান এখানে অনেকটা মুজবত, আবারো বিপুল ভোটে বিজয়ী হবো আমরা।উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এবিএম এ বাহার এর সাথে আলাপ কালে তিনি জানান একজন কর্মী বান্ধব নেতা মুজিবুল হক মুজিব আজকের দিনে একজন আলোচিত মন্ত্রী হয়ে ও চৌদ্দগ্রাম এর জনগনের নিকট সেই কৃষক পরিবারের সাধারণ সন্তানের মতই আচরন যোগাযোগ সকল কিছুই শতভাগ নিষ্ঠার সাথে পালন করে আসছেন তিনি, আর এই আসন থেকে দলিয় প্রার্থী তিনি একক অবস্থান রয়েছে অটুট।চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় মুজিবুল হকের জন্ম নেওয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক শাহজালাল মজুমদার জানান ১৯৯৬ সালের পূর্বের চৌদ্দগ্রাম ছিল কাঁচা সড়ক,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছিলনা দালান ভবন উনি নির্বাচিত হয়ে প্রথমে শুরু করলেন চৌদ্দগ্রাম এর সড়ক উন্নয়ন আজ আপনি আমি আমরা চৌদ্দগ্রাম বাসী যে ইউনিয়নে চোখ রাখবো সকল সড়ক মুজিবুল হকের উন্নয়ন,সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মান সম্মত ভবন নির্মাণ মুজিবুল হকের, সারাদেশের একটি আলোচিত উন্নয়নশীল উপজেলা এই চৌদ্দগ্রাম কে গড়ে তুলতে প্রিয় নেতা দৈনিক ১৮ ঘন্টা পরিশ্রম করে আজ চৌদ্দগ্রাম কে করেছেন আধুনিক রুচিসম্মত উন্নয়নশীল চৌদ্দগ্রাম।আর তারই ধারাবাহিকতায় এই চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় মুজিবুল হকের বিকল্প কোন কিছু ই হতে পারেনা।আগামী নির্বাচনে পূনরায় জয় লাভ করবে আমাদের দলিয় প্রার্থী মুজিবুল হক মুজিব।আমাদের সাথে আলাপ হওয়া শ্রমজীবী জনগন রিক্সা চালক থেকে শুরু বিভিন্ন পেশার মানুষদের সকলের বিভিন্ন কথার মাজে একটি মজবুত ভিত্তি রয়েছে ব্যক্তিত্ব নিয়ে এখানে মুজিবুল হকের ব্যক্তিত্ব রয়েছে বেশ মজবুত, একজন লোক খুঁজে আমরা পাইনি যেখানে মুজিবুল হকের ব্যক্তিত্ব নিয়ে ভিন্ন কথা বলতে।আমরা উপজেলার চিওড়া সরকারি কলেজ, চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজ, মিয়াবাজার ডিগ্রি কলেজ, কনকাপৈত নুর মিয়া ডিগ্রি কলেজের  অধ্যক্ষ ও বিভিন্ন  মাদ্রাসায় দায়িত্বে থাকা শিক্ষক সমাজের সাথে আলাপকালে সকলেই দৃশ্যমান উন্নয়ন এবং ব্যক্তিত্ব এর জন্য মুজিবুল হক মুজিব এমপির প্রশংসা করেন।আমাদের প্রতিনিধি সরেজমিনে হাজির হলো কুমিল্লা-১১আসন থেকে নির্বাচিত বর্তমান সংসদ রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব এমপির ঢাকাস্থ ধলেশ্বরী বাসভবনে, মন্ত্রী বলেন আসন্ন সংসদ নির্বাচন খুবই নিকটে সারাদেশে নির্বাচনের একটি উৎসবের আমেজ লক্ষনীয়, আমার নিজ নির্বাচনী আসন কুমিল্লা-১১ শুধু একটি উপজেলা নিয়ে আমার নির্বাচনি এলাকা প্রায় ৫লক্ষের ও বেশী জনগন নিয়ে বসবাস, আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগ এর মধ্যে কোন নির্বাচিত প্রার্থীর গ্রুপিং নেই, আওয়ামীলীগ থেকে মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো ইনশাআল্লাহ।পূনুরায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে করা প্রশ্নের জবাবে মুজিবুল হক মুজিব বলেন, চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় আমি নৌকা মার্কায় ভোট চাওয়ার প্রয়োজন মনে করিনা, কেননা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা কে সাজাতে নিজের জীবনের সকল কিছু আমি বিলিয়ে দিয়েছি, চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় যেদিকে দু চোখ পড়বে উন্নয়নের যত দৃশ্যমান স্থাপনা দেখবেন সকল কিছুই শেখ হাসিনা সরকারের মাধ্যমে আমি মুজিবুল হক করে দিয়েছি, এমন কোন গ্রাম খুজে পাবেন না যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।আসলে একটি বিষয় হলো এই আমি একজন সাধারন পরিবার থেকে উঠা আসা ব্যক্তি,আমার চলাপেড়া সাধারণ জনগনের সাথে, আমার মুখস্থ সারা চৌদ্দগ্রাম এর রাস্তা ঘাট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গ্রাম পাড়া মহল্লা সকল কিছুই আমার অবগত।আর তাই নিজ হাতে সাজিয়েছি এই চৌদ্দগ্রাম উপজেলা কে।জনগন হচ্ছে আমার শক্তি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি এবং জনগনের শতভাগ উন্নয়ন বাস্তবায়ন করেছি, এই সকল কিছু বিবোচনায় চৌদ্দগ্রামের জনগন উন্নয়নের প্রতীক নৌকা পূনরায় বিজয়ী করবে আর তা শতভাগ বিশ্বাস করি আমি।

🔯বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থান🔯
কুমিল্লা-১১ আসন তথা চৌদ্দগ্রাম আসনে এক সময়ের শক্তিশালী সংগঠন জামায়াত কে পেছনে পেলে প্রকাশ্যে প্রচার প্রচোরনায় মাঠে সাংগঠনিক অবস্থান করে নেওয়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে এই আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শিল্পপতি কামরুল হুদার নাম রয়েছে জন সাধারণ এর নিকট।দল থেকে নমিনেশন পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে আছেন এই উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কামরুল হুদা।আর তাই এটা হবে প্রথম বারের মত বিএনপি এই আসন থেকে সম্ভাব্য একক প্রার্থী হিসেবে নমিনেশন পাওয়া,
খোঁজ নিয়ে জানা যায় চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ২নং উজিরপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান চট্টগ্রামের একজন সফল শিল্পপতি এই কামরুল হুদা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে দুই বার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন।অত্যান্ত কর্মী বান্ধব এই কামরুল হুদা হাটি হাটি পা পা করে সাজিয়েছেন ১৩ টি ইউনিয়ন ১ টি পৌরসভার জাতীয়তাবাদী দলের সহযোগী সকল কমিটি বর্তমানে কামরুল হুদার মাধ্যমে রয়েছে সক্রিয়।চৌদ্দগ্রাম উপজেলার প্রাণকেন্দ্র চৌদ্দগ্রাম বাজারে সাক্ষাৎ কালে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার শাহ আলম জানায় চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এখন আর বিএনপি কারো বগলদাবা হবেনা, আমরা তৃণমূল সহ সর্বাধিক কমিটি সক্রিয় সাংগঠনিক ভিত্তি বেশ মজবুত। আমরা  আহবায়ক কামরুল হুদার নেতৃত্বে আজ  বিএনপির অবস্থান অনেকটাই সক্রিয়। এবং আমাদের বিশ্বাস দলিয় প্রার্থী হিসেবে কামরুল হুদার নেতৃত্বে একটি বিশাল বিপ্লব ঘটবে আগামী নির্বাচনে।অপরদীকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের আহবায়ক ডাঃ আনোয়ার হোসেন, তিনি বলেন একজন জনপ্রিয় কর্মী বান্ধব নেতা কামরুল হুদা, নানা প্রতিকূলতার মাজেও দলকে সুসংগঠিত করেছেন,আগামী নির্বাচনে বিএনপি সহযোগী সকল সংগঠন কামরুল হুদাকে সমর্থন করতেছি আশা করি কেন্দ্রীয় ভাবে ঘোষনা হবে, কেননা দলটির আজকের এই শক্ত অবস্থান গড়ার একমাত্র  অবদান কামরুল হুদার।জনগনের নিকট বিএনপির একাধিক গ্রুপিং এর বিষয়ে  সমলোচনা লক্ষ করা গেল,ফেইসবুক বিভিন্ন প্রতিহিংসা মূলক আচরণ, মামলা হামলার পর মাঠে কামরুল হুদার অবস্থান তা সঠিক মন্তব্য পাওয়া যায়।গ্রুপিং এর বিষয়টি পরিহার করে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনে ভোটের মাজে নির্বাচিত হোক প্রত্যেক নাগরিকের পছন্দের প্রতীকের প্রার্থী এমনটা ই মনে করেন এক শ্রেণির সুশীল সমাজ এর নাগরিক। আমাদের প্রতিনিধি সরেজমিনে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার স্থানীয় উজিরপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান উপজেলা বিএনপির আহবায়ক  কামরুল হুদার এলাকা পরিদর্শন কালে আমাদের  দুজন রিপোর্টার এর সাথে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল হাসনাত মোঃজোবায়ের।কিন্তু প্রতিনিধি দের সাথে কেন কথা বলতে অপারগ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি মন্তব্য করে বলেন,সাংবাদিক জাতীর বিবেক বলা হয় এটা আমার জানতাম?কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতিতে আপনাদের পুলীশ লীগের মত মনো হয়,এসময় তিনি আমাদের প্রতিনিধির হাতে হাত দিয়ে বলেন, ভুল ভাবে নিবেন না কথাটি,আপনারা নির্বাচন মূখি সংবাদ প্রচারে দলিয় কর্মীদের থেকে তথ্য নেওয়াটা আমার দৃষ্টিতে সঠিক নয়,আমি মনে করি তথ্য নিবেন সচেতন জনগনের নিকট থেকে,আর তখনই বুজতে পারবেন, আজ আমাদের উপজেলায়  বিএনপির আহবায়ক কামরুল হুদার জনপ্রিয়তা কতটুকু,ভোটের মাধ্যমে শক্তিশালী সরকার দলিয় নৌকা প্রতীক এর সমর্থক ইতেমধ্যে তাদের সাথে মাঠে অবস্থান এর বিষয়ে কামরুল হুদার নেতৃত্ব কে ভয় পাচ্ছে।সর্বশেষে আমাদের পর্যবেক্ষণ এর মাজে একটা সম্ভাবনার নজর উঠে আসলো যা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় হয়তো প্রথমবার কামরুল হুদার মাধ্যমে দলিয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করা হবে।অবশেষে আমাদের প্রতিনিধি সরেজমিনে হাজির হলো চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এই আসন থেকে নমিনেশন প্রত্যাশী শিল্পপতি কামরুল হুদার নিকট, আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিএনপির এই উপজেলা আহবায়ক কামরুল হুদা বলেন, কুমিল্লা ১১আসন এর অতীত ইতিহাস খুবই হতাশাজনক যুগে যুগে বিএনপি শুধু সহযোগিতা করে আসছে আর তারই ফলে উভয় দিকের কাটাকাটির ফলে এই আসনটি বিএনপি থেকে কোনঠাসা ই ছিল।কিন্তু আজকের এই কঠিন পরিবেশে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে একের পর এক হামলা, যিনি প্রচারে মাঠে আসচে তিনি কয়েকটি মামলার আসামী হচ্ছে, ঠিক এই পরিস্থিতি তে ও আমি শুকরিয়া আমরা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপি অঙ্গ সহযোগী সংগঠন প্রকাশ্যে প্রচার প্রচোরনা চালিয়ে আজ বিএনপি নিজ দলিয় প্রতীক নিয়ে একক ভাবে নির্বাচন করার ক্ষমতা রয়েছে।এতটা আত্মবিশ্বাস এর কারন জানতে চাইলে তিনি জানান একটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য সাংগঠনিক সকল কর্মকাণ্ড আমাদের সক্রিয় আমাদের শুধু উপজেলা নয় ১৩ টি ইউনিয়ন ১২১ টি ওয়ার্ডে কমিটি সক্রিয়, রয়েছে সকল কেন্দ্র কমিটি সক্রিয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রবাসী ফোরাম, তিনি বলেন আমাদের সকল ইউনিয়নের দেশের বাহিরে থাকা হাজার হাজার কর্মীদের মাধ্যমে প্রবাসী ফোরাম আজ এক উজ্জল দৃষ্টান্ত বিএনপির জন্য,সকল পেক্ষাপট মিলিয়ে বিএনপি এই আসন থেকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচনে বিএনপির সাথে পাল্লা দিয়ে ঠিকে থাকা কষ্টকর হবে সরকার দলিয় প্রার্থীর।নমিনেশন প্রাপ্তি নিয়ে কথা বলেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কামরুল হুদা তিনি বলেন  নিজের জীবনের সোনালী সময় এই উপজেলায় ব্যায় করে আসছি,একাধিক গায়েবী মামলার স্বীকার হয়েছি,সুদীর্ঘ সময় জেল খেটেও চট্টগ্রাম চলে যায়নি আর্থিকভাবে সংগঠনের যে কোন কার্যক্রমে আজকের এই দিনেও বিএনপির  একমাত্র লোক আমি সরেজমিনে প্রতিটি কর্মীর খোঁজ খবর সমস্যার সমাধানের চেষ্টা তাৎক্ষণিক ভাবে করেছি,সকল ওয়ার্ড কমিটি সহ বিএনপির সকল সংগঠন কে একটি দৃশ্যমান প্লাটফর্ম এ তুলতে দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি, তাছাড়া সাংগঠনিক ভাবে  নেতৃবৃন্দ চাইলে আমার নমিনেশন নিশ্চিত হবে।আমার সাথে সার্বক্ষণিক কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে আলাপ আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।আর তাই আমি শতভাগ আশাবাদী চৌদ্দগ্রাম এর নির্বাচনের একটি পরিবেশ তৈরীর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে দলিয় প্রার্থী হিসেবে আমাকে নমিনেশন প্রদান করা হবে।
🔯 জামায়াত এর সাংগঠনিক অবস্থান🔯
কুমিল্লা-১১তথা চৌদ্দগ্রাম এর এই আসনটিতে মাত্র একবারই ক্ষমতায় এসেছিলো সাবেক সংসদ ডাঃসৈয়দ আবদুল্লাহ মোঃতাহের এমপি।এক সময়ের জামায়াতের শক্তিশালী ঘাটি নামে পরিচিত এই চৌদ্দগ্রাম সময়ের ব্যবধানে এখন আর তেমন দাপট নেই।মূলত উল্লেখ্য যোগ্য কারণ হিসেবে দেখা গেল জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল,ক্ষমতায় থাকাকালীন বিএনপি সহযোগী সংগঠন এর নেতৃবৃন্দের সাথে সমন্বয়হীন আচরণ,  রাজনৈতিক সকল সিনিয়র নেতৃবৃন্দের দীর্ঘ অনুপস্থিতিতি, এছাড়া কো-অপারেটিভ ব্যাংক, প্লট ক্রয়-বিক্রয় এই সকল প্রতিষ্ঠান এর মালিক জামায়াত ইসলামী সংগঠন এর সকল  বিষয় ও ইঙ্গিত প্রদান করেন জনগন,এই আসন থেকে ২০০১ সালে ৪ দলিয় ঐক্য জোট থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধি ডাঃসৈয়দ আবদুল্লাহ মোঃতাহের,  চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ঘুরে প্রকাশ্যে কোন প্রচার চোখে পড়েনি। কিন্তু তবুও দলটির দায়িত্বশীল নেতার মন্তব্য আত্নগোপনে ও জামায়াত সক্রিয় এমন কথাই বললেন চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি বর্তমান কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদের সদস্য ভিপি সাহাব উদ্দিন, তিনি জানান সরকার দলিয় অসংখ্য মামলা হামলার স্বীকার হয়ে আমাদের নেতৃবৃন্দ এলাকা ছাড়া হলেও আমাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড একদিনের জন্য বন্ধ নেই, আমরা সাংগঠনিক অবস্থানে বেশ সক্রিয় শুধু একটি সুষ্ঠু পরিবেশ এর অপেক্ষায় রয়েছি,এরপর সরেজমিনে সকলেই অবগত হবে আমাদের সাংগঠনিক অবস্থান।আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন সংক্রান্ত করা প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান আমরা এখনো জোটেই আছি কেন্দ্রীয় পর্যায় সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রয়েছে আমাদের নেতার, এটা কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতৃবৃন্দের স্বীদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে কিন্তু পাশাপাশি একটি বিষয় পরিষ্কার নিশ্চিত ভাবে জানাচ্ছি জামায়াত ইসলামী একটি শক্তিশালী সংগঠন আমরা ডাক ডোল বাজাতে পছন্দ করিনা, নমিনেশন নিয়ে কোন  অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে ও আমাদের সমস্যা নেই কেননা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় জামায়াত সতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার সকল সাংগঠনিক অবস্থান মজবুত রয়েছে।ইনশাআল্লাহ কিছু দিনের মধ্যে আমাদের প্রিয় নেতা সাবেক সংসদ ডাঃসৈয়দ আবদুল্লাহ মোঃতাহের এর নির্দেশনায় আমরা মাঠে প্রকাশ্যে প্রচার শুরু করবো।অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন হওয়ায় তাদের মন্তব্য আমরা নিতে পারেনি। উপজেলায় জামায়াত এর পক্ষে কথা বলার মতো কোন জনগন খুঁজে পাওয়া যায়নি, কিন্তু তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড সক্রিয় রয়েছে এই বিষয়টি আমাদের চোখে পড়েছে। অপরদিকে বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড ও নেতৃবৃন্দের মাঝে নিজেদের গ্রুপিং থাকলে ও কোন গ্রুপের সদস্যরা জামায়াত কে সমর্থন করবেন না বলে পরিষ্কার ভাবে জানান। সবকিছু মিলিয়ে বিএনপি সহযোগী সংগঠন এর সাংগঠনিক নেতৃবৃন্দের সাথে জোট বদ্ধ না হলে এই আসনটিতে জামায়াত এর একক সতন্ত্র প্রার্থীর সম্ভাবনা বিরাজমান।
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক অবস্থান:
একসময়ের ৩বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রধান মন্ত্রী জাতীয়পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম কাজী জাফর আহমেদ এর সেই জাতীয় পার্টির অবস্থান এখন আর নেই চৌদ্দগ্রামে।কাজী জাফর আহমেদ এর মৃত্যুর সাথে সাথে জাতীয় পার্টির ও মৃত্যু হয়েছে বলে মন্তব্য করেন ৫০ উর্ধ্বে এক মুরুব্বি তিনি একজন জাতীয় পার্টির বক্ত।এছাড়া রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব এমপির সাথে নির্বাচনে জামানত হারানোর বিষয়টিও ইঙ্গিত প্রদান করেন কেউ কেউ, সরজমিনে দেখা গেল এই আসনে জাতীয় পার্টির হুসাইন মোঃ এরশাদ থেকে দলটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক চৌদ্দগ্রামের এইচএনএম শফিকুর রহমান কিংবা প্রয়াত কাজী জাফর আহমেদ এর কন্যা কাজী জয়ার মনোনয়ন এর বিষয় আসতে পারে।সাংগঠনিক কর্মকান্ডে এইচএমএন শফিকুর রহমানের নাম এখানকার সাধারণ এর নিকট বেশ পরিচিত, কিন্তু ক্ষোভ রয়েছে বেশ মারাত্মক, আর তার কারন আইসিএল ব্যাংক, এইচএমএন শফিকুর রহমান এই আইসিএল ব্যাংকের এমডি। আইসিএল এর কেলেংকারী হাজার ও পরিবার এর জমা কৃত টাকা ফেরত না পাওয়ার বিষয়টি মূল প্রেক্ষাপট হয়ে দারিয়েছে।এলাকার জনগনের মতামত আত্নগোপনে বিলাস বহুল জীবন কাটাচ্ছেন এই শফিকুর রহমান হাজার হাজার কোটি টাকা আত্নসাৎ এর ও অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া সুদীর্ঘ সময় এলাকার বাহিরে থাকার কারনে কোন  ইউনিয়ন ওয়ার্ড কমিটি সহ সাংগঠনিক তেমন কোন ইঙ্গিত চোখে পড়ার মত নয়।অপর দিকে জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক অবস্থান মজবুত বলে মন্তব্য করেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি খোরশেদ আলম তিনি আমাদের প্রতিনিধি কে জানায় আমরা মহাজোট কে সমর্থন করেছি বলে আমাদের অবস্থান চোখে পড়চেনা কিন্তু আমাদের চৌদ্দগ্রাম জাতীয় পার্টির সমর্থন রয়েছে, তিনি জানান আসন্ন সংসদ নির্বাচন এ হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ থেকে দলিয় নমিনেশন যাকে দিবেন, তার সাথে মাঠে আছে জাতীয় পার্টি।কিন্তু জাতীয় পার্টি থেকে কোন সুনির্দিষ্ট ব্যাক্তির নাম উঠে আসেনি এই নেতার মুখ থেকে তিনি বলেন সাংগঠনিক সকল কিছুই কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে হয়।অপর দিকে মরহুম পিতার আদর্শ হিসেবে পিতার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে সাংগঠনিক নেতৃবৃন্দ মনোনয়ন দিলে নির্বাচনে অংশগ্রহন করবেন চূরান্ত বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম কাজী জাফর আহমেদ এর কন্যা কাজী জয়া।তিনি বলেন আমার মরহুম পিতার উন্নয়ন আজ ও দৃশ্যমান চৌদ্দগ্রামে ২ টি সরকারি  কলেজ, পল্লী বিদ্যুৎ, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সহ নানা উন্নয়ন রয়েছে।আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন এর বিষয় করা প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান আমার কেন্দ্রীয় পর্যায় সকলের সাথে যোগাযোগ রয়েছে, কেন্দ্রীয় ভাবে আমাকে নমিনেশন দিলে অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো।অপর দিকে সাধারণ জনগনের নিকট থেকে জাতীয় পার্টির বিষয়ে জানতে চাইলে একাধিক জনতা ই জানায় জাতীয় পার্টির নির্বাচন শুদু মুখে মুখে শুনতেছি কোন কর্মকান্ড দেখছিনা।চৌদ্দগ্রাম স্থানীয় উপজেলায় সরকারি চাকুরীতে কর্মরত নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানায় সংসদ নির্বাচন কি সহজ বিষয়?ওয়ার্ড ইউনিয়ন থানা পর্যায় থেকে সকল সহযোগী কমিটি থাকতে হয় সক্রিয়, কই আমি তো জাতীয় পার্টির একজন অন্ধ বক্ত কাজী জাফর আহমেদ এর মৃত্যুর পর কোন একটি ইউনিয়নে সাংগঠনিক কর্মকান্ড আমার চোখে পড়েনাই।ঢাকা কিংবা দেশের বাহিরে থেকে মুখে মুখে প্রচার করে কি আর সংসদ নির্বাচন হয়?সর্বোপরি জনতার বলা একাধিক তথ্য মিলিয়ে এটাই বর্তমানে দেখা গেল এই আসন থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী নিয়ে এখনো কোন দৃশ্যমান ব্যক্তির নাম খুঁজে পাওয়া যায়নি।আর তাই এই আসন থেকে জাতীয় পার্টি এখন পর্যন্ত নির্বাচনে প্রার্থী নিশ্চিত করতে পারেনি সকলেই কেন্দ্রীয় ইঙ্গিত এর দিকে চেয়ে আছেন।
একাদশতম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাড়া উপজেলা ঘুরে প্রতিয়মান ও দৃশ্যমান প্রার্থী চূরান্ত অবস্থানে রয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব, আর একটি সম্ভাবনা ময় অবস্থানে রয়েছেন বিএনপি পক্ষে নমিনেশন প্রত্যাশী কামরুল হুদার, সকলের ই আশা একটি অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন রক্তপাত হানাহানি হিংসাত্মক নৈরাজ্য নয় আসুক শান্তির আহবানে একাদশতম জাতীয় নির্বাচন, যেখানে গন তান্ত্রিক নিয়মে
 ""আমার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব"" এই হোক নির্বাচন কমিশন এর স্লোগান এটাই সকলে আশা করে।

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages