হালুয়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম ফেরদৌস। একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Thursday 14 February 2019

হালুয়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম ফেরদৌস। একুশে মিডিয়া


প্রতিবেদক-একুশে মিডিয়া:>>>
‘নিষ্ক্রিয় উপজেলা পরিষদ কে সক্রিয় করতে চাই’ এটাই আমার নির্বাচনী ইসতেহার। মানুষের ভালোবাসা আমার উপর আছে আমি আশাকরি জনগন আমাকে ভোটের মাধ্যমে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবে। আর আমি প্রমাণ করে দিবো উপজেলা পরিষদ নিষ্ক্রিয় নয়।
এখানে থেকেও জনগনের জন্য কাজ করা যায়, এভাবেই কথা গুলো বলছিলেন সাবেক ছাত্রনেতা ও হালুয়াঘাট উপজেলার ধারা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক সেলিম ফেরদৌস।
তিনি আরো বলেন, আমি এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে আওয়ামীলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলাম।
১৯৯৬ সালে ধারা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের তৃনমূলের ভোটে নির্বাচিত সাধারন সম্পাদক ও হালুয়াঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ছিলাম। শুধু তাই নয় ধারা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নিজস্ব কোন অফিস ছিলো না। আমি প্রথম নিজ অর্থে ধারা আওয়ামীলীগ অফিস করি।
যা প্রয়াত সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট প্রমোদ মানকিন উদ্ভোধন করেন। বর্তমানে ঐ অফিসেই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২০০২ সালে জামায়াত-জোট সরকারের আমলে আওয়ামীলীগের সাবেক অর্থমন্ত্রী এস.এম কিবরিয়া হত্যার প্রতিবাদে ও হরতাল সমর্থনে ধারা বাজারে মিছিল বের করলে তৎকালীন জামায়াত-জোট সরকারের কর্মীরা আমাদের মিছিলে ককটেল নিক্ষেপ করে।
সে সময় আমি সহ অনেকে আহত হই। শুধু তাই নয় এই ককটেল বিষ্ফোরক মামলায় আমি সহ আওয়ামীলীগের অনেক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে। ঐ মামলায় আমি ৫ মাস কারা নির্যাচন ভোগ করি। গেলো ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে আমি ধারা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলাম।
কিন্তু দল আমাকে মনোনয়ন না দিলেও দলের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী তোফায়েল আহমদ বিপ্লবের পক্ষে আমি কাজ করেছি।
আমাদের হালুয়াঘাট ধোবাউড়া মাটি ও মানুষের নেতা সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিনের দিক নির্দেশনায় দলের পক্ষে সব সময় কাজ করেছি। উনার মৃত্যু আমাকে ব্যাথিত করেছে।
উনার সুযোগ্য সন্তান বর্তমান জাতীয় সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং যখন আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচন করেন আমি তখন উনার পক্ষে কাজ করেছি। দলের জন্য আমি যে ত্যাগ স্বীকার করেছি বিনিময়ে আমি দলের কাছে কিছু চাই নি।
সবসময় মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। রাজনীতি করি মানুষের জন্য। বর্তমান জাতীয় সংসদ সদস্য অত্যন্ত বিচক্ষণ মানুষ। ইতি মধ্যে উনার কাজে উনি তা প্রমাণ করেছেন।
একজন উপজেলা চেয়ারম্যান/ভাইস চেয়ারম্যান মানুষের জন্য অনেক কিছুই করতে পারে। আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি জনগন যদি আমাকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করে আমি সেটা প্রমাণ করে দিবো।




একুশে মিডিয়া/এমএ

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages