তাড়াশে অনুমোদনহীন বেকারী কারখানার সত্য সংবাদ প্রকাশ করায় থানায় মিথ্যা অভিযোগ।। একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Saturday, 2 February 2019

তাড়াশে অনুমোদনহীন বেকারী কারখানার সত্য সংবাদ প্রকাশ করায় থানায় মিথ্যা অভিযোগ।। একুশে মিডিয়া


সবুজ সরকার, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে অনুমোদনহীন বেকারী কারখানার সত্য সংবাদ প্রকাশ করায় তাড়াশের চার সাংবাদিকের নামে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছে ।
গত ২৭ জানুয়ারী বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তাড়াশ উপজেলার বারুহাস বাজারে নোংরা পরিবেশে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন রকমারী খাবার। কোনো নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে আব্দুল হালিম  তৈরী করছে বিভিন্ন ধরনের বেকারী খাবার । 
খাদ্য তৈরির কারখানার নেই কোন সরকারী অনুমোদন। তৈরি করা খাবারে বসছে মশা,মাছি আর পোকা, পরছে ধুলা বালি ও শ্রমিকের ঘাম। এমন তথ্য দিয়ে গত ২৮ জানুয়ারী বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা ২৯ জানুয়ারী স্থানীয় দৈনিক যমুনা প্রবাহ, জাতীয় দৈনিক মানবকন্ঠ,দৈনিক দেশের কন্ঠ সহ দেশের শুনাম ধন্য  কয়েকটি প্রত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে  ক্ষিপ্ত হয়ে ওই অনুমোদন বেকারী কারখানা মালিক আব্দুল হালিম সংবাদ প্রকাশের বেশ কয়েকদিন পর ১ ফেব্রয়ারী রাতে  তাড়াশ উপজেলা প্রেসক্লাবে সাধারন সম্পাদক ও এস টিভি বাংলার চলনবিল প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি ও প্রতিদিনের আলো অনলাইন পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মহসীন আলী, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও দৈনিক দেশের কন্ঠের তাড়াশ উপজেলা প্রতিনিধি শাহিনুর রহমান শাহিন  এবং দৈনিক মানবকন্ঠের তাড়াশ উপজেলা ও আনন্দ টিভির চলনবিল প্রতিনিধি সোহেল রানা সোহাগ এর নামে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে হয়রানীর চেষ্টা করছে।
এতে স্থানীয় সাংবাদিকগণ সহ দেশের সাংবাদিক মহলে ব্যাপক ক্ষোপের সৃষ্টি হয়েছে। স্যামাজিক যোগাযোগ ম্যাধ্যম ফেসবুকেও সাংবাদিক মহল এমন অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। 
থানায় অভিযোগের বিষয় ওই চার সাংবাদিক জানান, আমরা সত্য সংবাদ প্রকাশ করেছি তাই ওই কারখানা মালিক ক্ষিপ্ত হয়ে অন্যেও প্ররোচনায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে আমাদের হয়রানী করছে। আমরা এর সঠিক তদন্তের দাবী করছি।
এ ব্যাপারে সিরাজগঞ্জ জেলা নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ বলেন, সাংবাদিকরা একটা সত্য সংবাদ প্রকাশ করেছেন ।
এ জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই । এমন পরিবেশে তাড়াশে ওই বেকারী কারখানা চলছে আমাদের জানা ছিলনা। কারণ ওই হালিম ফুড প্রোডাক্ট এর কোন তথ্য আমদের কাছে নেই। আমি বিষয়টি স্থানীয় ইউএনও ও সিভিল সার্জন স্যার কে জানিয়েছি।
ওই অভিযুক্ত কারখানার কোন অুমোদন আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোন অনুমতি নেই। বরং তারা তথ্য লুকিয়ে আমাদের অজান্তে কারখানা চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রযোজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করবো।



একুশে মিডিয়া/এমএসএ

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages