একুশে মিডিয়া, যশোর প্রতিনিধি:>>>
যশোরের চৌগাছায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মমিনুর রহমান (৫০) নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের লস্কারপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মমিনুর রহমান উপজেলার চৌগাছা সদর ইউনিয়নের লস্কারপুর গ্রামের বাসিন্দা।
নিহতের ভাতিজা ও স্ত্রী শেফালী বেগম জানান, শুক্রবার সকালে বাড়ির পাশের পুকুরে নেট দিচ্ছিল সে। এ সময় একই গ্রামের ইঊনূছ আলী, আলম ও মশিয়ারের নেতৃত্বে কয়েকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চৌগাছা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
চৌগাছা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সুব্রত কুমার বাগচী বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের শরীরের দুইহাত, বুক ও পিঠসহ সমস্ত শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।’
চৌগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান বলেন, ‘মমিনুর আওয়ামী লীগের কর্মী। যারা তাকে হত্যা করেছে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।’
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিফাত খান রাজীব বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। ঘটনাস্থলেই নিহতের প্রচুর রক্ত পড়ে রয়েছে। মনে হচ্ছে যেন গরু জবাই করে রক্ত ফেলে রাখা হয়েছে। আহতের পর দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকায় রক্তক্ষরণেই মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করছি।’
ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের অভিযান শুরু হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
যশোর প্রতিনিধি।।
যশোরের চৌগাছায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মমিনুর রহমান (৫০) নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের লস্কারপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মমিনুর রহমান উপজেলার চৌগাছা সদর ইউনিয়নের লস্কারপুর গ্রামের বাসিন্দা।
নিহতের ভাতিজা ও স্ত্রী শেফালী বেগম জানান, শুক্রবার সকালে বাড়ির পাশের পুকুরে নেট দিচ্ছিল সে। এ সময় একই গ্রামের ইঊনূছ আলী, আলম ও মশিয়ারের নেতৃত্বে কয়েকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চৌগাছা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
চৌগাছা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সুব্রত কুমার বাগচী বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের শরীরের দুইহাত, বুক ও পিঠসহ সমস্ত শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।’
চৌগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান বলেন, ‘মমিনুর আওয়ামী লীগের কর্মী। যারা তাকে হত্যা করেছে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।’
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিফাত খান রাজীব বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। ঘটনাস্থলেই নিহতের প্রচুর রক্ত পড়ে রয়েছে। মনে হচ্ছে যেন গরু জবাই করে রক্ত ফেলে রাখা হয়েছে। আহতের পর দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকায় রক্তক্ষরণেই মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করছি।’
ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের অভিযান শুরু হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
একুশে মিডিয়া/এমএ
নিহতের ভাতিজা ও স্ত্রী শেফালী বেগম জানান, শুক্রবার সকালে বাড়ির পাশের পুকুরে নেট দিচ্ছিল সে। এ সময় একই গ্রামের ইঊনূছ আলী, আলম ও মশিয়ারের নেতৃত্বে কয়েকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চৌগাছা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
চৌগাছা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সুব্রত কুমার বাগচী বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের শরীরের দুইহাত, বুক ও পিঠসহ সমস্ত শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।’
চৌগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান বলেন, ‘মমিনুর আওয়ামী লীগের কর্মী। যারা তাকে হত্যা করেছে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।’
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিফাত খান রাজীব বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। ঘটনাস্থলেই নিহতের প্রচুর রক্ত পড়ে রয়েছে। মনে হচ্ছে যেন গরু জবাই করে রক্ত ফেলে রাখা হয়েছে। আহতের পর দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকায় রক্তক্ষরণেই মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করছি।’
ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের অভিযান শুরু হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
যশোর প্রতিনিধি।।
যশোরের চৌগাছায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মমিনুর রহমান (৫০) নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের লস্কারপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মমিনুর রহমান উপজেলার চৌগাছা সদর ইউনিয়নের লস্কারপুর গ্রামের বাসিন্দা।
নিহতের ভাতিজা ও স্ত্রী শেফালী বেগম জানান, শুক্রবার সকালে বাড়ির পাশের পুকুরে নেট দিচ্ছিল সে। এ সময় একই গ্রামের ইঊনূছ আলী, আলম ও মশিয়ারের নেতৃত্বে কয়েকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চৌগাছা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
চৌগাছা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সুব্রত কুমার বাগচী বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের শরীরের দুইহাত, বুক ও পিঠসহ সমস্ত শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে।’
চৌগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান বলেন, ‘মমিনুর আওয়ামী লীগের কর্মী। যারা তাকে হত্যা করেছে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।’
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিফাত খান রাজীব বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। ঘটনাস্থলেই নিহতের প্রচুর রক্ত পড়ে রয়েছে। মনে হচ্ছে যেন গরু জবাই করে রক্ত ফেলে রাখা হয়েছে। আহতের পর দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকায় রক্তক্ষরণেই মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করছি।’
ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের অভিযান শুরু হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
একুশে মিডিয়া/এমএ
No comments:
Post a Comment