একুশে মিডিয়া, বিষেশ প্রতিনিধি:>>>
দিগন্তজোড়া বিস্তীর্ণ বালুকাবেলা, মেঘ কালো সারি সারি ঝাউবন, সৈকতের বুকে আছড়ে পড়া একেকটি ঢেউ, নৌকা ও ট্রলার নিয়ে জেলেদের কর্মচাঞ্চল্য, ভোরের আকাশে পূব পাহাড়ের পেছন থেকে কাঁসার থালার মতো বেরিয়ে আসা সূর্য, আবার সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের মায়াবী রূপ এই সমস্ত সৌন্দর্যের আয়োজন নিয়েই বাঁশখালীর অভ্যন্তরে- বাহারচরা উপকূলে রচিত হয়েছে দীর্ঘতম ৩৯কিলোমিটার জুড়ে অবিচ্ছিন্ন সমুদ্র নিয়ে ''বাঁশখালী সমুদ্রে সৈকত'' ।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালীর ভিতরে কোথাও ভ্রমণের পরিকল্পনা করলে দেখা যায় প্রথমে অবশ্যই বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতের নাম এসে যায়। কেবল মাত্র দেশীয় পর্যটকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এখন সময়ে সাথে সাথে বিদেশ থেকেও প্রতি বছর অনেক পর্যটকরা এই সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে আসে। দেখা যায় যথাযথ তথ্যের স্বল্পতা এবং সুন্দর একটি ভ্রমণ পরিকল্পনার অভাবে আমাদের অনেকেরই বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ শতভাগ সার্থক হয়ে ওঠে না। মন পাগল করার সব আয়জন নিয়ে যেন বসে আছে বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত।
বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতকে পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে সরকারি সংস্কৃতির নিমিত্তে সরকারি সদয় সুদৃষ্টি কামনায় ''একুশে ফাউন্ডেশন ই এফ'' এক প্রচারণা র্যালি ও মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।(২৬ জুলাই) বিকালে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালী বাহারচড়া পয়েন্টে একুশে ফাউন্ডেশন ই এফ সহ স্থানীয় লোকজনকে নিয়ে মানববন্ধন করেছে ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেনঃবাঁশখালী সমুদ্র সৈকত অসংখ্য পর্যটকদের মনে স্থান করে নিয়েছে। অচিরেই বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতকে পর্যটন কেন্দ্র ঘোষণা ও অবকাঠামো নির্মাণ করে পর্যটকদের সুষ্ঠু বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানান।পশ্চিম বাঁশখালী এলাকা জুডে এই বিশাল সমুদ্র সৈকতকে অচিরেই পর্যটন হিসাবে ঘোষনা দিতে হবে বলে তারা দাবী করেন। অন্যথায় ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের মানববন্ধনের ডাক দিবেন বলে উল্লেখ করেন।
সম্পাদক শাহ্ মুহাম্মদ শফিউল্লাহ ও প্রকাশক মোহাম্মদ ছৈয়দুল আলম কর্তৃক আজ শুক্রবার ২৬/০৭/২০১৯ একুশে মিডিয়া’য় প্রকাশিত সংবাদ।
আপনার কোন মতামত থাকলে নিউজের নিচে কমেন্ট স্থানে কমেন্ট করুন।
একুশে মিডিয়া’র সঙ্গে থাকার জন্য
ধন্যবাদ
একুশে মিডিয়া পরিবার।
No comments:
Post a Comment