ছেলেধরা সন্দেহে সারাদেশে কয়েকজন পিটিয়ে হত্যা করেছে উত্তেজিত জনতা।
অনেককে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে। এই আতঙ্কে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে
সাতক্ষীরার ভিক্ষুকরা স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র ও জাতীয়
পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিয়ে ঘুরছেন। একই আতঙ্কে আছেন সাতক্ষীরার সব শ্রেণি
পেশার মানুষ। এমনকি অনেকে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতেও যাচ্ছেন না।========================================
সাতক্ষীরার সুলতানপুর এলাকায় ভিক্ষা করতে আসা তালা উপজেলার আব্দুর রউফ
এর কাছে দেখা গেছে স্থানীয় চেয়ারম্যানেরর দেয়া প্রত্যয়ন পত্র ও জাতীয়
পরিচয় পত্রের ফটোকপি। পলাশপোল এলাকায় কয়েকজনকে দেখা গেছে জাতীয় পরিচয়
পত্র নিয়ে ভিক্ষা করতে।========================================
এ বিষয়ে তারা বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় ছেলেধরা বলে পিটিয়ে মারা হচ্ছে। সে কারণে আমরা ভয়ে আছি। কখন ছেলেধরা বলে মারা শুরু করে। আগের তুলনায় কম বের হচ্ছি। পরিচিত এলাকার বাইরে ভিক্ষা করতে যাচ্ছি না। সঙ্গে আমাদের এলাকার চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র ও আইডি কার্ড রাখছি। যাতে বিপদে পড়লে এটা দেখাততে পারি।’
এ বিষয়ে তারা বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় ছেলেধরা বলে পিটিয়ে মারা হচ্ছে। সে কারণে আমরা ভয়ে আছি। কখন ছেলেধরা বলে মারা শুরু করে। আগের তুলনায় কম বের হচ্ছি। পরিচিত এলাকার বাইরে ভিক্ষা করতে যাচ্ছি না। সঙ্গে আমাদের এলাকার চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র ও আইডি কার্ড রাখছি। যাতে বিপদে পড়লে এটা দেখাততে পারি।’
সাতক্ষীরা শহরের পলাশপোল এলাকার ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম বলেন, ‘বিভিন্ন
এলাকার ছেলেধরা সন্দেহে মারা হচ্ছে। তাই গত কয়েকদিন ধরে ভিক্ষুকের সংখ্যা
অনেক কমে গেছে। যারা ভিক্ষা করতে আসছেন তাদের হাতে জাতীয় পরিচয়পত্রের
ফটোকপি আবার কারও কাছে স্মার্ট কার্ড দেখেছি।========================================
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের ফেসুবকে পেজে সচেতনতামূলক পোস্ট দেওয়া হয়েছে।========================================
সাতক্ষীরার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার ইলতুৎমিশ বলেন, ‘ছেলেধরা গুজবের
বিষেয়ে সবাইকে সচেতন করতে বিভিন্ন এলাকা মাইকিং করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন
স্কুলের শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে সভা করা হয়েছে। গুজবে কান না দিয়ে সবাইকে
সবাইকে সতেচন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।========================================
সম্পাদক শাহ্ মুহাম্মদ শফিউল্লাহ ও প্রকাশক মোহাম্মদ ছৈয়দুল আলম কর্তৃক আজ বৃহস্পতিবার ২৫/০৭/২০১৯ একুশে মিডিয়া’য় সংবাদ।
আপনার কোন মতামত থাকলে নিউজের নিচে কমেন্ট স্থানে কমেন্ট করুন।
একুশে মিডিয়া’র সঙ্গে থাকার জন্য
ধন্যবাদ
একুশে মিডিয়া পরিবার।
No comments:
Post a Comment