ডাঃ মোঃ হাফিজুর রহমান (পান্না), রাজশাহী:>>>
রাজশাহীর বাঘায় সর্প দংশনে জ্যামি খাতুন নামের সপ্তম শ্রেণীর এক ছাত্রী মৃত্যু হয়েছে। সে বাঘা উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামের আনার সেখের মেয়ে। মঙ্গলবার রাতে নিজ বাড়িতে জানাযা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
ছাত্রীর মা শাহানাজ বেগম জানান, মঙ্গলবার মধ্যরাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ডান পায়ের আঙুলে কামড় দেয়। জেগে উঠে ঘরের মধ্যে একটি সাপ দেখতে পায়। অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষনিক তাকে বাঘা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক আব্দুল্লাহ হিল কাফি জরুরি চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যায়। পরে ওঝা ডেকে দেখানো হয়েছিল, কোন লাভ হয়নি।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, এটা আমার জানা নাই,এই বিষয়ে কেউ আমাকে জানাইনি।
রাজশাহীর বাঘায় সর্প দংশনে জ্যামি খাতুন নামের সপ্তম শ্রেণীর এক ছাত্রী মৃত্যু হয়েছে। সে বাঘা উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামের আনার সেখের মেয়ে। মঙ্গলবার রাতে নিজ বাড়িতে জানাযা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
ছাত্রীর মা শাহানাজ বেগম জানান, মঙ্গলবার মধ্যরাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ডান পায়ের আঙুলে কামড় দেয়। জেগে উঠে ঘরের মধ্যে একটি সাপ দেখতে পায়। অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষনিক তাকে বাঘা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক আব্দুল্লাহ হিল কাফি জরুরি চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যায়। পরে ওঝা ডেকে দেখানো হয়েছিল, কোন লাভ হয়নি।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, এটা আমার জানা নাই,এই বিষয়ে কেউ আমাকে জানাইনি।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment