এম. হাসনাইন আহমেদ হাওলাদার, বোরহানউদ্দিন (ভোলা)>>>
দ্বীপজেলা ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ইউনিয়নের দালালপুর গ্রামের মৃত মোঃ ইকবাল পাটোয়ারীর স্ত্রী মোসাঃ পারুল বেগম (৩০) তার কনিষ্ঠ ছেলে মোঃ রবিন (১১)মাদ্রাসায় না যাওয়ার কারণে, অভিমান করে নিজ গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
দ্বীপজেলা ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ইউনিয়নের দালালপুর গ্রামের মৃত মোঃ ইকবাল পাটোয়ারীর স্ত্রী মোসাঃ পারুল বেগম (৩০) তার কনিষ্ঠ ছেলে মোঃ রবিন (১১)মাদ্রাসায় না যাওয়ার কারণে, অভিমান করে নিজ গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
সূত্রে, দেড় বছর আগে অসুস্থতাজনিত কারণে মারা যান আত্নহত্যাকারী পারুল
বেগমের স্বামী মোঃ ইকবাল পাটোয়ারী। মৃত্যুকালে মোঃ রাব্বি (১৯) ও মোঃ রবিন
(১১) নামে
রেখে যান দুটি ছেলে সন্তান। স্বামী মারা যাওয়ার পর এ দুটি সন্তানকে নিয়ে অনেক বড় স্বপ্ন দেখেন দুঃখীনি মা পারুল। বৃহত্তম সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যেই বড় ছেলে রাব্বিকে ভর্তি করিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ছোট ছেলে রবিন কে দিয়েছেন এলাকার একটি মাদরাসায়। বড় ছেলে রাব্বি অনার্সে পড়াশোনার পাশাপাশি প্রাইভেট পড়িয়ে সংসারে সহযোগিতায় করলেও ছোট ছেলে রবিন কে কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে মাদরাসায় না গিয়ে গ্রামের বখাটে ছেলেদের সঙ্গে ঘুরতে দেখা যায়।
২৭/০৮/২০১৯ইং মঙ্গলবার এ খবর জানতে পেরে সেই বৃহত্তম স্বপ্নধারী মা পারুল সকাল থেকে ছেলেকে বিভিন্ন স্থানে খুঁজতে থাকে। বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করে ছেলেকে না পেয়ে নিজ ঘরে এসে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন তিনি। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা ৭টার দিকে দুঃখীনি মা পারুল মৃত্যুবরণ করেন। এ বিষয়ে, ভোলা সিভিল সার্জন ডা. রথীন্দ্রনাথ মজুমদার জানান, ওই নারীর পুরো শরীর আগুনে ঝলসে গেছে। আমরা তাকে বরিশাল শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (শেবাচিম)এ রেফার করার আগেই তার মৃত্যু হয়। বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
রেখে যান দুটি ছেলে সন্তান। স্বামী মারা যাওয়ার পর এ দুটি সন্তানকে নিয়ে অনেক বড় স্বপ্ন দেখেন দুঃখীনি মা পারুল। বৃহত্তম সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যেই বড় ছেলে রাব্বিকে ভর্তি করিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ছোট ছেলে রবিন কে দিয়েছেন এলাকার একটি মাদরাসায়। বড় ছেলে রাব্বি অনার্সে পড়াশোনার পাশাপাশি প্রাইভেট পড়িয়ে সংসারে সহযোগিতায় করলেও ছোট ছেলে রবিন কে কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে মাদরাসায় না গিয়ে গ্রামের বখাটে ছেলেদের সঙ্গে ঘুরতে দেখা যায়।
২৭/০৮/২০১৯ইং মঙ্গলবার এ খবর জানতে পেরে সেই বৃহত্তম স্বপ্নধারী মা পারুল সকাল থেকে ছেলেকে বিভিন্ন স্থানে খুঁজতে থাকে। বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করে ছেলেকে না পেয়ে নিজ ঘরে এসে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন তিনি। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা ৭টার দিকে দুঃখীনি মা পারুল মৃত্যুবরণ করেন। এ বিষয়ে, ভোলা সিভিল সার্জন ডা. রথীন্দ্রনাথ মজুমদার জানান, ওই নারীর পুরো শরীর আগুনে ঝলসে গেছে। আমরা তাকে বরিশাল শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (শেবাচিম)এ রেফার করার আগেই তার মৃত্যু হয়। বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment