![]() |
রেখা মনি, রংপুর:>>>
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে নানা বাড়ীতে দাওয়াত খেতে এসে লাশ
হয়ে ফিরলো ফাহিমা খাতুন। নিহত ফাহিমা খাতুন (১২) উপজেলার জয়মনিরহাট
ইউনিয়নের বাউশমারী গ্রামের ফরহাদ হোসেন কন্যা ও বাউশমারী ফাজিল মাদ্রাসার
৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। গতকাল বুধবার সন্ধায় উপজেলার কামাত আঙ্গারিয়া গ্রামের
জহির চকিদারের বাড়ী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
জানা গেছে, উপজেলার জয়মনিরহাট ইউনিয়নের বাউশমারী গ্রামের ফরহাদ হোসেন কন্যা ফাহিমা খাতুন ঈদুল আযাহার দু’দিন পর গত ১৪ অক্টোবর তার মামার বাড়ী সদর ইউনিয়নের সোনাতুলী গ্রামে বেড়াতে আসে। ওই দিনই সে তার মামীর সঙ্গে তার মামার শশুড় বাড়ী কামাত আঙ্গারীয়া গ্রামে দাওয়াত খেতে যায়। সেখানে নিহত ফাহিমা তার মামার শশুর সম্পর্কে নানা জহির চকিদারের বাড়ীতে সপ্তাহখানেক অবস্থান করে।
বুধবার বিকালে মোবাইল ফোনে মেয়ের অসুস্থতার খবর জানতে পেয়ে ফাহিমার বাবা ফরহাদ হোসেন তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থল জহির চকিদারের বাড়ীতে পৌছলে মেয়েকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
ভুরুঙ্গামারী থানার সহকারী পুলিশ সুপার শওকত আলী বলেন, মৃত্যুর প্রকৃত কারন নির্ণয়ের জন্য মরদেহ কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠানো হয়েছে। সঠিক কারন জানা গেলে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ঘটনায় ভূরুঙ্গামারী থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার জয়মনিরহাট ইউনিয়নের বাউশমারী গ্রামের ফরহাদ হোসেন কন্যা ফাহিমা খাতুন ঈদুল আযাহার দু’দিন পর গত ১৪ অক্টোবর তার মামার বাড়ী সদর ইউনিয়নের সোনাতুলী গ্রামে বেড়াতে আসে। ওই দিনই সে তার মামীর সঙ্গে তার মামার শশুড় বাড়ী কামাত আঙ্গারীয়া গ্রামে দাওয়াত খেতে যায়। সেখানে নিহত ফাহিমা তার মামার শশুর সম্পর্কে নানা জহির চকিদারের বাড়ীতে সপ্তাহখানেক অবস্থান করে।
বুধবার বিকালে মোবাইল ফোনে মেয়ের অসুস্থতার খবর জানতে পেয়ে ফাহিমার বাবা ফরহাদ হোসেন তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থল জহির চকিদারের বাড়ীতে পৌছলে মেয়েকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
ভুরুঙ্গামারী থানার সহকারী পুলিশ সুপার শওকত আলী বলেন, মৃত্যুর প্রকৃত কারন নির্ণয়ের জন্য মরদেহ কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠানো হয়েছে। সঠিক কারন জানা গেলে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ঘটনায় ভূরুঙ্গামারী থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের হয়েছে।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment