রাজশাহীর পুঠিয়া এলাকায় শ্রমিক নেতা নুরুল ইসলাম হত্যা মামলার এজাহার বদলের অভিযোগ করেছেন বাদি পক্ষ। মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী মেট্রপলিটন প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নিহত নুরুল ইসলামের মেয়ে নিগার সুলতানা, হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার জিবনের মা কাঞ্চন এবং পরিবহন শ্রমিক নেতা শরিফুল ইসলাম।
লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, শ্রমিক নেতা নুরুল ইসলাম সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন সংক্রান্ত বিরোধে হত্যাকান্ডের শিকার হন। সে সময় নির্বাচন কমিশনার ছিল ফারুক এবং মাসুদ। নির্বাচনে তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ এনে কোর্টে মামলা করেন শ্রমিক নেতা নুরুল ইসলাম । এই মামলার কারনে ওই নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। একই সঙ্গে নবনির্বাচিত কমিটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এই রায়ের কপি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে গেলে গত ১০ এপ্রিল ফারুক ও মাসুদের লোকজন নুরুল ইসলামসহ তার সহযোগিদের হত্যার হুমকি দেয়। ওই রাতেই নুরুল ইসলাম নিখোজ হন। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে পুঠিয়া থানায় একটি এজাহার হয়।
এজাহাওে আট জনের নাম উল্লেখ করে এজাহার দেয়া হয়। পরে সেই এজাহার বাদ দিয়ে জিবন নামের ১৪ বছরের এক কিশোরকে অভিযুক্ত করে এজাহার দাখিল করা হয়। সমকামিতা জনিত কারনে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে এতে উল্লেখ করা হয়।
এসময় সম্মেলনে উপস্থিত জিবনের মা কাঞ্চন জানান, যশোর রিমান্ড হোমে জিবন রয়েছে। সে সময় তার সাথে দেখা করতে গেলে দেখতে পান তার সমস্ত শরিরে আঘাতের চিহ্ন। তার হাতের সব আঙ্গুল ক্ষত বিক্ষত। হত্যার হুমকি দিয়ে তার জবানবন্দি নেয়া হয়েছে। নুরুল ইসলাম এবং জিবনের পরিবারকে আইনী সহায়তা দেয়ার কারণে ব্যারিস্টার আবু বকর সিদ্দিক রাজন এবং নুরুলের ভাই ও তার ভায়ের ছেলেদের নামে একটি মামলা দেয়া হয়েছে। এই মামলায় ব্যরিস্টার রাজন মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী পুঠিয়া সহকারি জজ আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে দোষিদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নিহত নুরুল ইসলামের মেয়ে নিগার সুলতানা, হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার জিবনের মা কাঞ্চন এবং পরিবহন শ্রমিক নেতা শরিফুল ইসলাম।
লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, শ্রমিক নেতা নুরুল ইসলাম সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন সংক্রান্ত বিরোধে হত্যাকান্ডের শিকার হন। সে সময় নির্বাচন কমিশনার ছিল ফারুক এবং মাসুদ। নির্বাচনে তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ এনে কোর্টে মামলা করেন শ্রমিক নেতা নুরুল ইসলাম । এই মামলার কারনে ওই নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। একই সঙ্গে নবনির্বাচিত কমিটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এই রায়ের কপি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে গেলে গত ১০ এপ্রিল ফারুক ও মাসুদের লোকজন নুরুল ইসলামসহ তার সহযোগিদের হত্যার হুমকি দেয়। ওই রাতেই নুরুল ইসলাম নিখোজ হন। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে পুঠিয়া থানায় একটি এজাহার হয়।
এজাহাওে আট জনের নাম উল্লেখ করে এজাহার দেয়া হয়। পরে সেই এজাহার বাদ দিয়ে জিবন নামের ১৪ বছরের এক কিশোরকে অভিযুক্ত করে এজাহার দাখিল করা হয়। সমকামিতা জনিত কারনে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে এতে উল্লেখ করা হয়।
এসময় সম্মেলনে উপস্থিত জিবনের মা কাঞ্চন জানান, যশোর রিমান্ড হোমে জিবন রয়েছে। সে সময় তার সাথে দেখা করতে গেলে দেখতে পান তার সমস্ত শরিরে আঘাতের চিহ্ন। তার হাতের সব আঙ্গুল ক্ষত বিক্ষত। হত্যার হুমকি দিয়ে তার জবানবন্দি নেয়া হয়েছে। নুরুল ইসলাম এবং জিবনের পরিবারকে আইনী সহায়তা দেয়ার কারণে ব্যারিস্টার আবু বকর সিদ্দিক রাজন এবং নুরুলের ভাই ও তার ভায়ের ছেলেদের নামে একটি মামলা দেয়া হয়েছে। এই মামলায় ব্যরিস্টার রাজন মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী পুঠিয়া সহকারি জজ আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে দোষিদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment