ডাঃ মোঃ হাফিজুর রহমান (পান্না), রাজশাহী:>>>
কেন্দ্রীয় সম্মেলনের দুই মাস বাকি থাকলেও সম্পন্ন হয়নি আওয়ামী লীগের ৭৮টি জেলা ও মহানগরী ইউনিটের মধ্যে ৭৭টির সম্মেলন। এমন পরিস্থিতিতে ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের ব্যাপারে শঙ্কা থাকলেও তা উড়িয়ে দিয়ে নেতারা বলেছেন, সম্মেলন উপলক্ষে নতুন উদ্যোমে সাংগঠনিক তৎপরতা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ সব কমিটির সম্মেলন সম্পন্ন করতে ইতোমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছে হাইকমান্ড।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সোমবার সাংবাদিকদের জানান, ‘‘জেলা ইউনিটগুলোতে দলের হাইকমান্ড থেকে নিন্দেশ পাঠানো হচ্ছে, মূল সম্মেলনের আগে ডিসেম্বরের প্রথম ভাগেই মেয়াদোত্তীর্ণ সব ইউনিটের সম্মেলন সম্পন্ন করতে হবে। এটি চ্যালেঞ্জিং হলেও, নির্ধারিত সময়ে এ কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব।’’
এদিকে, আওয়ামী লীগের রাজশাহী জেলা ও মহানগর ইউনিট কমিটি মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় দেড় বছর আগে। তবে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সম্মেলন করার হাইকমান্ডের নির্দেশনার পর নড়ে চড়ে উঠেছে রাজশাহী আওয়ামী লীগের নেতারা। কবে এ সম্মেলন করা যায় তা নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন তারা। অনেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছেন শীর্ষ পদগুলাতে প্রতিদ্বন্দি¦তা করতেও।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সূত্রমতে, ২০১৪ সালের ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আর পুর্নাঙ্গ কমিটি অনুমোদন হয় এক বছর পর। ২০১৫ সালের ২৬ নভেম্বর দলের সভাপতি শেখ হাসিনা ৭১ সদস্যের কমিটি অনুমোদন দেন। তবে অনুমোদিত কমিটি জেলায় পাঠানো হয় ৭ ডিসেম্বর। এর আগে সম্মেলনে বিনা প্রতিদ্বন্দি¦তায় এ কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ। সম্মেলন অনুযায়ী এ কমিটির মেয়দ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে।
অন্যদিকে, জেলা কমিটির দেড় মাস আগে ২০১৪ সালের ২৫ অক্টোবর সম্মেলন হয় রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের। দলের সভাপতি শেখ হাসিনা এই পুর্নাঙ্গ কমিটিও অনুমোদন করেন ২০১৫ সালের ২৬ নভেম্বর। তবে অনুমোদিত পুর্নাঙ্গ কমিটি মহানগর নেতৃবৃন্দের কাছে পাঠানো হয় ৭ ডিসেম্বর। এর আগে সম্মেলন বিনা প্রতিদ্বন্দি¦তায় সভাপতি হন রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। আর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দি¦তা করে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ডাবলু সরকার।
এদিকে, পুর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণার বছর খানেক পরে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরোধ দেখা দেয় রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ। মহানগরে এই বিরোধ কিছুটা ঠাÐা হলেও জেলায় প্রকাশ্য রূপ নেয় এ দ্বন্দ¦। প্রতিনিয়তই দলের শীর্ষ নেতারা একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে বক্তব্য দেন। অভিযোগ উঠে দলের হাইকমান্ডেও। ফলে এবারের সম্মেলনের মাধ্যমে রাজশাহী আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসতে পরে নতুন চমক। এমনটাই মনে করছেন রাজশাহীর রাজনীতি বিশ্লেষকরা।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্রমতে, এবারের সম্মেলনে ওমর ফারুক চৌধুরী ছাড়াও সভাপতি পদে আরও তিনজন প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে পরেন বলে গুঞ্জন চলছে। এদের দুইজন সাবেক ও বর্তমান সংসদ সদস্য রয়েছেন। এরা হলেন, রাজশাহী-৬ আসনের এমপি ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এবং রাজশাহী-৫ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি আব্দুল ওয়াদুদ দারা। আর অপরজন হলেন জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
এছাড়াও সাধারণ সম্পাদক পদে এবার ডজন খানেক নেতা প্রতিদ্বন্দি¦ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। যাদের অধিকাংশই সাবেক ছাত্রনেতা। এদের মধ্যে যাদের নাম আলোচনায় এসেছে তারা হলেন, রাজশাহী-৩ আসনের এমপি আয়েন উদ্দিন, জেলা কমিটির বর্তমান যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও বাঘা উপজেলা চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দীন লাভলু, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান মানজাল ও কামরুজ্জামান চঞ্চল, বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম আসাদুজ্জামান, আলফোর রহমান এবং আহসানুল হক মাসুদ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক, জেলার দপ্তর সম্পাদক ফারুক হোসেন ডাবলু। এছাড়াও আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠন থেকে জেলা যুবলীগের সভাপতি আবু সালে, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহবায়ক আব্দুস সামাদ সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে পারেন বলেও শোনা যাচ্ছে।
অপরদিকে, নগর আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রাজশাহীর বসচেয়ে গুরুত্বপূর্ন এ ইউনিটের সভাপতি পদে সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের বিকল্প নেই। ফলে এবারো তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দি¦তায় সভাপতি নির্বাচিত হবেন। এ পদে আর কেউ প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে ইচ্ছুক কি না এমন কারও নাম এখনো শোনা যায়নি।
তবে সাধারণ সম্পাদক পদে হাফ ডজন খানেক নেতার নাম ইতোমধ্যেই আলোচনায় এসেছে। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার ছাড়াও এবার এ পদে প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে পারেন বলে নগর কমিটির সহসভাপতি মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সদস্য নাঈমুল হুদা রানা, মোস্তাক আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক-২ আসলাম সরকার, সদস্য ও প্যানেল মেয়র-১ সরিফæল ইসলাম বাবু এবং নগর যুবলীগের সভাপতি রমজান আলীর নাম শোনা যাচ্ছে।
সম্মেলন আয়োজনের বিষয়ে মহানগর সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বলেন, পুর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদনে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বলা আছে। সে হিসেবে তাদের কমিটি মেয়াদ ৮ মাস আগে শেষ হয়েছে। কেন্দ্রের নিন্দেশনা অনুযায়ী সম্মেলনের আয়োজন করা হবে বলে জানান তিনি।
অপরদিকে, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, সম্মেলন অনুযায়ী দেড় বছরের বেশী সময় আগে তাদের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে সম্মেলন করার জন্য দলের হাইকমান্ড থেকে এখনো কোন নির্দেশনা হাতে পায়নি। আমরা সম্মেলন করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি। নির্দেশনা আসলেই প্রস্তুতি কমিটি করে সম্মেলনের দিন ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
কেন্দ্রীয় সম্মেলনের দুই মাস বাকি থাকলেও সম্পন্ন হয়নি আওয়ামী লীগের ৭৮টি জেলা ও মহানগরী ইউনিটের মধ্যে ৭৭টির সম্মেলন। এমন পরিস্থিতিতে ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের ব্যাপারে শঙ্কা থাকলেও তা উড়িয়ে দিয়ে নেতারা বলেছেন, সম্মেলন উপলক্ষে নতুন উদ্যোমে সাংগঠনিক তৎপরতা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ সব কমিটির সম্মেলন সম্পন্ন করতে ইতোমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছে হাইকমান্ড।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সোমবার সাংবাদিকদের জানান, ‘‘জেলা ইউনিটগুলোতে দলের হাইকমান্ড থেকে নিন্দেশ পাঠানো হচ্ছে, মূল সম্মেলনের আগে ডিসেম্বরের প্রথম ভাগেই মেয়াদোত্তীর্ণ সব ইউনিটের সম্মেলন সম্পন্ন করতে হবে। এটি চ্যালেঞ্জিং হলেও, নির্ধারিত সময়ে এ কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব।’’
এদিকে, আওয়ামী লীগের রাজশাহী জেলা ও মহানগর ইউনিট কমিটি মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় দেড় বছর আগে। তবে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সম্মেলন করার হাইকমান্ডের নির্দেশনার পর নড়ে চড়ে উঠেছে রাজশাহী আওয়ামী লীগের নেতারা। কবে এ সম্মেলন করা যায় তা নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন তারা। অনেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছেন শীর্ষ পদগুলাতে প্রতিদ্বন্দি¦তা করতেও।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সূত্রমতে, ২০১৪ সালের ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আর পুর্নাঙ্গ কমিটি অনুমোদন হয় এক বছর পর। ২০১৫ সালের ২৬ নভেম্বর দলের সভাপতি শেখ হাসিনা ৭১ সদস্যের কমিটি অনুমোদন দেন। তবে অনুমোদিত কমিটি জেলায় পাঠানো হয় ৭ ডিসেম্বর। এর আগে সম্মেলনে বিনা প্রতিদ্বন্দি¦তায় এ কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ। সম্মেলন অনুযায়ী এ কমিটির মেয়দ শেষ হয়েছে দেড় বছর আগে।
অন্যদিকে, জেলা কমিটির দেড় মাস আগে ২০১৪ সালের ২৫ অক্টোবর সম্মেলন হয় রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের। দলের সভাপতি শেখ হাসিনা এই পুর্নাঙ্গ কমিটিও অনুমোদন করেন ২০১৫ সালের ২৬ নভেম্বর। তবে অনুমোদিত পুর্নাঙ্গ কমিটি মহানগর নেতৃবৃন্দের কাছে পাঠানো হয় ৭ ডিসেম্বর। এর আগে সম্মেলন বিনা প্রতিদ্বন্দি¦তায় সভাপতি হন রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। আর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দি¦তা করে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ডাবলু সরকার।
এদিকে, পুর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণার বছর খানেক পরে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরোধ দেখা দেয় রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ। মহানগরে এই বিরোধ কিছুটা ঠাÐা হলেও জেলায় প্রকাশ্য রূপ নেয় এ দ্বন্দ¦। প্রতিনিয়তই দলের শীর্ষ নেতারা একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে বক্তব্য দেন। অভিযোগ উঠে দলের হাইকমান্ডেও। ফলে এবারের সম্মেলনের মাধ্যমে রাজশাহী আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসতে পরে নতুন চমক। এমনটাই মনে করছেন রাজশাহীর রাজনীতি বিশ্লেষকরা।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্রমতে, এবারের সম্মেলনে ওমর ফারুক চৌধুরী ছাড়াও সভাপতি পদে আরও তিনজন প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে পরেন বলে গুঞ্জন চলছে। এদের দুইজন সাবেক ও বর্তমান সংসদ সদস্য রয়েছেন। এরা হলেন, রাজশাহী-৬ আসনের এমপি ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এবং রাজশাহী-৫ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি আব্দুল ওয়াদুদ দারা। আর অপরজন হলেন জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
এছাড়াও সাধারণ সম্পাদক পদে এবার ডজন খানেক নেতা প্রতিদ্বন্দি¦ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। যাদের অধিকাংশই সাবেক ছাত্রনেতা। এদের মধ্যে যাদের নাম আলোচনায় এসেছে তারা হলেন, রাজশাহী-৩ আসনের এমপি আয়েন উদ্দিন, জেলা কমিটির বর্তমান যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও বাঘা উপজেলা চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দীন লাভলু, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান মানজাল ও কামরুজ্জামান চঞ্চল, বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম আসাদুজ্জামান, আলফোর রহমান এবং আহসানুল হক মাসুদ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক, জেলার দপ্তর সম্পাদক ফারুক হোসেন ডাবলু। এছাড়াও আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠন থেকে জেলা যুবলীগের সভাপতি আবু সালে, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহবায়ক আব্দুস সামাদ সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে পারেন বলেও শোনা যাচ্ছে।
অপরদিকে, নগর আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রাজশাহীর বসচেয়ে গুরুত্বপূর্ন এ ইউনিটের সভাপতি পদে সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের বিকল্প নেই। ফলে এবারো তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দি¦তায় সভাপতি নির্বাচিত হবেন। এ পদে আর কেউ প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে ইচ্ছুক কি না এমন কারও নাম এখনো শোনা যায়নি।
তবে সাধারণ সম্পাদক পদে হাফ ডজন খানেক নেতার নাম ইতোমধ্যেই আলোচনায় এসেছে। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার ছাড়াও এবার এ পদে প্রতিদ্বন্দি¦তা করতে পারেন বলে নগর কমিটির সহসভাপতি মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সদস্য নাঈমুল হুদা রানা, মোস্তাক আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক-২ আসলাম সরকার, সদস্য ও প্যানেল মেয়র-১ সরিফæল ইসলাম বাবু এবং নগর যুবলীগের সভাপতি রমজান আলীর নাম শোনা যাচ্ছে।
সম্মেলন আয়োজনের বিষয়ে মহানগর সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বলেন, পুর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদনে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বলা আছে। সে হিসেবে তাদের কমিটি মেয়াদ ৮ মাস আগে শেষ হয়েছে। কেন্দ্রের নিন্দেশনা অনুযায়ী সম্মেলনের আয়োজন করা হবে বলে জানান তিনি।
অপরদিকে, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, সম্মেলন অনুযায়ী দেড় বছরের বেশী সময় আগে তাদের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে সম্মেলন করার জন্য দলের হাইকমান্ড থেকে এখনো কোন নির্দেশনা হাতে পায়নি। আমরা সম্মেলন করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি। নির্দেশনা আসলেই প্রস্তুতি কমিটি করে সম্মেলনের দিন ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment