মোঃ আরিয়ান আরিফ, ভোলা:>>>
ভোলা সদর উপজেলার ০৩নং পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের ০৪নং ওয়ার্ডে গলায় ফাঁস দিয়ে এক গৃহবধূ আত্নহত্যা করেন।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে নিজ ঘরের সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পিছিয়ে তিনি আত্নহত্যা করেন।
ভোলা সদর উপজেলার ০৩নং পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের ০৪নং ওয়ার্ডে গলায় ফাঁস দিয়ে এক গৃহবধূ আত্নহত্যা করেন।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে নিজ ঘরের সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পিছিয়ে তিনি আত্নহত্যা করেন।
নিহত গৃহ বধূর নাম মোসাঃ নাছিমা বেগম (৩২)। স্বামী মোঃ ইসমাঈল হোসেন। পিতা
মোঃ নান্নু মুন্সি, মাতা মোসাঃ কয়নুর বেগম। তাদের তিন কন্যা সন্তান রয়েছে।
পরিবার বলছে তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী ছিলেন।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, একই ইউনিয়নের ০৬নং ওয়ার্ডের মোঃ খোরশেদ মিস্তিরির ছেলে মোঃ ইসমাঈলের সাথে ১৮ বছর আগে পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের ঘরে তিন কন্যা সন্তান রয়েছে। নিহত নাছিমা মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী ছিলেন। প্রায় সময়ই মাঝে মধ্যে সে বিভিন্ন জায়গায় চলে যেত। যাঁর ফলে সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করেন।
নিহত নাছিমার স্বামী মোঃ ইসমাঈল হোসেন বলেন, আমি আশা সমিতি অফিসে বাবুর্চির কাজ করি। সকালে খাওয়া দাওয়া করে আমি অফিসে চলে যাই। বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে আমার কাছে খবর যায় আমার স্ত্রী আত্নহত্যা করেছে। মানসিক ভারসাম্যহীন কারণে সে আত্নহত্যা করেছে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, একই ইউনিয়নের ০৬নং ওয়ার্ডের মোঃ খোরশেদ মিস্তিরির ছেলে মোঃ ইসমাঈলের সাথে ১৮ বছর আগে পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের ঘরে তিন কন্যা সন্তান রয়েছে। নিহত নাছিমা মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী ছিলেন। প্রায় সময়ই মাঝে মধ্যে সে বিভিন্ন জায়গায় চলে যেত। যাঁর ফলে সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করেন।
নিহত নাছিমার স্বামী মোঃ ইসমাঈল হোসেন বলেন, আমি আশা সমিতি অফিসে বাবুর্চির কাজ করি। সকালে খাওয়া দাওয়া করে আমি অফিসে চলে যাই। বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে আমার কাছে খবর যায় আমার স্ত্রী আত্নহত্যা করেছে। মানসিক ভারসাম্যহীন কারণে সে আত্নহত্যা করেছে।
নিহত নাছিমার মা কয়নুর বেগম বলেন, আমার জামাই সকালে কাজ করতে আশা অফিসে
যায়। আমার বড় নাতিন সকাল ১০টার দিকে স্কুলে যায়। বাকি দুই নাতিন দুপুরে
দিকে আমার ঘরে আসে। পরে বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে আমি নাতিন দুইটাকে নিয়ে
তাদের বাড়িতে যাই। গিয়ে দেখি ঘরের দরজা বন্ধ। পরে দরজা খুলে ভিতরে গিয়ে
দেখি মেয়ে গলায় ওড়না পিছিয়ে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলছে। আমার ডাক চিৎকারে
আশপাশের লোকেরা এসে গলার ওড়না কেটে তাকে মাটিতে নামায়। আমার মেয়ে মানসিক
ভারসাম্যহীন (পাগল) টাইপের ছিলো। যাঁর কারণে সে আত্নহত্যা করেছে।
ইউপি সদস্য মোঃ ইব্রাহীম জানান, নাছিমা মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী ছিলেন। তিন মাস আগেও সে অন্য এক জায়গায় চলে গিয়েছে।
ইলিশা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রতন কুমার শীল জানান, প্রাথমিকভাবে আত্নহত্যার কিছু নমুনা পাওয়া গেছে। সকালে ময়না তদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। নিহতের বাড়িতে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
ইউপি সদস্য মোঃ ইব্রাহীম জানান, নাছিমা মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী ছিলেন। তিন মাস আগেও সে অন্য এক জায়গায় চলে গিয়েছে।
ইলিশা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রতন কুমার শীল জানান, প্রাথমিকভাবে আত্নহত্যার কিছু নমুনা পাওয়া গেছে। সকালে ময়না তদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। নিহতের বাড়িতে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
No comments:
Post a Comment