শাহ মুহাম্মদ শফি উল্লাহ:>>>
বাঁশখালী উপজেলার সরল ইউনিয়নে কাহারঘোনা গ্রামের সিএনজি টেক্সি চালক শাহাব উদ্দিনকে গত ২৫ মার্চ দিন দুপুরে সন্ত্রসীরা গুলি করে খুন করেন। এই খুনের মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তারকৃত আসামীরা আদালত থেকে জামিনে এসে মামলার বাদী ফরিদ আহমদ ও সাক্ষী আবদুল মান্নানকে খুনের মামলাটি তুলে নিতে হুমকি, ধমকি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ খুন ঘটনার ২নং সাক্ষী আবদুল মান্নান গত ১৮ সেপ্টেম্বর বাদী হয়ে বাঁশখালী থানায় আজিজ আহমদ প্রকাশ আজিজ ড্রাইভার, জসিম উদ্দিন প্রকাশ দুলাল, নজরুল ইসলাম, আজমীরী আক্তারকে অভিযুক্ত করে সাধারণ ডায়েরী করেছেন। জিডি নং- ৭৮৬।
ডায়েরী ও মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালীর সরল ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের কাহারঘোনা গ্রামের ফরিদ আহমদের ছেলে সিএনজি টেক্সি চালক শাহাব উদ্দিনকে বাড়ি ফেরার পথে গত ২৫ মার্চ বিকালে সন্ত্রাসীরা এলোপাথাড়ি গুলি বর্ষন করে খুন করে। এ ঘটনায় নিহতের পিতা ফরিদ আহমদ বাদী হয়ে বাঁশখালী থানায় ১৯ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় জামিনপ্রাপ্ত আসামীরা বাদী সাক্ষীদেরকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য প্রকাশ্যে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে সাধারণ ডায়েরীতে অভিযোগ আনা হয়। সাক্ষী হতে আমাকে (আবদুল মান্নান) নাম প্রত্যাহার করে না নিলে খুন, জখম করবে বলে হুমকি দেয়। থানায় ডায়েরী করা আবদুল মান্নান বলেন, জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। আসামীরা জামিনে এসে বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য।
ডায়েরী তদন্ত কর্মকর্তা বাঁশখালী থানার এ.এস.আই নুরুন্নবী টিপু বলেন, সরল ইউনিয়নের কাহারঘোনায় সিএনজি টেক্সি চালক শাহাব উদ্দিন খুনের ঘটনায় মামলার সাক্ষী বাদশা মিয়ার ছেলে আবদুল মান্নান বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখ করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর থানায় ডায়েরী করেছে। ডায়েরীটির তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাঁশখালী উপজেলার সরল ইউনিয়নে কাহারঘোনা গ্রামের সিএনজি টেক্সি চালক শাহাব উদ্দিনকে গত ২৫ মার্চ দিন দুপুরে সন্ত্রসীরা গুলি করে খুন করেন। এই খুনের মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তারকৃত আসামীরা আদালত থেকে জামিনে এসে মামলার বাদী ফরিদ আহমদ ও সাক্ষী আবদুল মান্নানকে খুনের মামলাটি তুলে নিতে হুমকি, ধমকি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ খুন ঘটনার ২নং সাক্ষী আবদুল মান্নান গত ১৮ সেপ্টেম্বর বাদী হয়ে বাঁশখালী থানায় আজিজ আহমদ প্রকাশ আজিজ ড্রাইভার, জসিম উদ্দিন প্রকাশ দুলাল, নজরুল ইসলাম, আজমীরী আক্তারকে অভিযুক্ত করে সাধারণ ডায়েরী করেছেন। জিডি নং- ৭৮৬।
ডায়েরী ও মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালীর সরল ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের কাহারঘোনা গ্রামের ফরিদ আহমদের ছেলে সিএনজি টেক্সি চালক শাহাব উদ্দিনকে বাড়ি ফেরার পথে গত ২৫ মার্চ বিকালে সন্ত্রাসীরা এলোপাথাড়ি গুলি বর্ষন করে খুন করে। এ ঘটনায় নিহতের পিতা ফরিদ আহমদ বাদী হয়ে বাঁশখালী থানায় ১৯ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় জামিনপ্রাপ্ত আসামীরা বাদী সাক্ষীদেরকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য প্রকাশ্যে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে সাধারণ ডায়েরীতে অভিযোগ আনা হয়। সাক্ষী হতে আমাকে (আবদুল মান্নান) নাম প্রত্যাহার করে না নিলে খুন, জখম করবে বলে হুমকি দেয়। থানায় ডায়েরী করা আবদুল মান্নান বলেন, জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। আসামীরা জামিনে এসে বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য।
ডায়েরী তদন্ত কর্মকর্তা বাঁশখালী থানার এ.এস.আই নুরুন্নবী টিপু বলেন, সরল ইউনিয়নের কাহারঘোনায় সিএনজি টেক্সি চালক শাহাব উদ্দিন খুনের ঘটনায় মামলার সাক্ষী বাদশা মিয়ার ছেলে আবদুল মান্নান বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখ করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর থানায় ডায়েরী করেছে। ডায়েরীটির তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
No comments:
Post a Comment