একুশে মিডিয়া, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:>>>
চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার সরল ইউনিয়নের হাজী নবাব আলী চৌধুরীর মালিকানাধীন বিরোধীয় লবণের মাঠ দীর্ঘ ২৫ বছর পর উদ্ধার করা হয়েছে। ইতিপূর্বে বিরোধীয় ওই লবণ মাঠকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা, হামলা, পাল্টা হামলা ও খুন জখমের মত ঘটনাও ঘটেছিল। অবশেষে আদালতের নির্দেশে ও স্থানীয় সাংসদের হস্তক্ষেপে ওই বিরোধীয় জায়গা দীর্ঘ ২৫ বছর পর উদ্ধার হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে স্বস্তি লক্ষ্য করা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিগত ১৯৮৮ সাল হতে জায়গা জমির বিরোধ নিয়ে এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। ১৯৯০ সালের দিকে এলাকার মৃত রশিদ আহমদ এর ছেলে আমিনুর রশিদ তাহার দলীয় লোকদের প্রভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। ১৯৯৩ সালের এর প্রভাবে তিনি জোর পূর্বক পশ্চিম বাঁশখালীর জমিদার সরল সিকদার বাড়ীর হাজী নবাব আলী চৌধুরীর বি,এস ৬৭৫ নং খতিয়ানের ৭০০২ দাগে ৪৯.০০ একর লবণ মাঠ জবর দখল করে নেয়। পরবর্তীতে উক্ত জায়গার জবর দখল করে রাখার জন্য বাঁশখালী জজ আদালতসহ উচ্চতর আদালতে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করে আমিনুর রশীদ। কিন্তু উক্ত মামলা গুলোতে হাজী নবাব আলী চৌধুরীর পক্ষে রায় প্রদান করা হয়। কিন্তু আমিনুর রশীদ বিজ্ঞ আদালতের রায় এবং নিষেধাজ্ঞার আদেশ উপেক্ষা করে জায়গা জবর দখলে রেখে দেয়।
চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার সরল ইউনিয়নের হাজী নবাব আলী চৌধুরীর মালিকানাধীন বিরোধীয় লবণের মাঠ দীর্ঘ ২৫ বছর পর উদ্ধার করা হয়েছে। ইতিপূর্বে বিরোধীয় ওই লবণ মাঠকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা, হামলা, পাল্টা হামলা ও খুন জখমের মত ঘটনাও ঘটেছিল। অবশেষে আদালতের নির্দেশে ও স্থানীয় সাংসদের হস্তক্ষেপে ওই বিরোধীয় জায়গা দীর্ঘ ২৫ বছর পর উদ্ধার হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে স্বস্তি লক্ষ্য করা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিগত ১৯৮৮ সাল হতে জায়গা জমির বিরোধ নিয়ে এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। ১৯৯০ সালের দিকে এলাকার মৃত রশিদ আহমদ এর ছেলে আমিনুর রশিদ তাহার দলীয় লোকদের প্রভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। ১৯৯৩ সালের এর প্রভাবে তিনি জোর পূর্বক পশ্চিম বাঁশখালীর জমিদার সরল সিকদার বাড়ীর হাজী নবাব আলী চৌধুরীর বি,এস ৬৭৫ নং খতিয়ানের ৭০০২ দাগে ৪৯.০০ একর লবণ মাঠ জবর দখল করে নেয়। পরবর্তীতে উক্ত জায়গার জবর দখল করে রাখার জন্য বাঁশখালী জজ আদালতসহ উচ্চতর আদালতে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করে আমিনুর রশীদ। কিন্তু উক্ত মামলা গুলোতে হাজী নবাব আলী চৌধুরীর পক্ষে রায় প্রদান করা হয়। কিন্তু আমিনুর রশীদ বিজ্ঞ আদালতের রায় এবং নিষেধাজ্ঞার আদেশ উপেক্ষা করে জায়গা জবর দখলে রেখে দেয়।
এই নিয়ে হাজী নবাব আলী চৌধুরীর ৫ম কন্যার ২য় পুত্র মো. সালাউদ্দীন কাদের মানিক স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এর কাছে আশ্রয় চেয়ে সরল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরীর কাছে গত ২০১৭ ইং সালের ২৩ ডিসেম্বর একটি অভিযোগ দায়ের করে (যাহার নং- ৬৬/১৭)।
তৎপ্রেক্ষিতে উভয় পক্ষের কাগজপত্র পর্যালোচনা করে চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সালিশের মাধ্যমে মো. সালাউউদ্দীন কাদের মানিক এর পক্ষে রায় প্রদান করেন। এদিকে রায় প্রাপ্ত হওয়ার পর সম্প্রতি উক্ত লবণ মাঠ অবৈধ দখল থেকে উদ্ধার হওয়ায় এলাকাবাসীদের মাঝে কিছুটা স্বস্তি ফিরে আসে। কেননা উক্ত লবণ মাঠ নিয়ে প্রায় সময় দাঙ্গাহাঙ্গামা ও মারমুখী অবস্থান করতো অবৈধ দখলদার বাহিনীর লোকজন। যার ফলে ওই জায়গা নিয়ে খুন জখমের মত ঘটনাও ঘটেছিল।
এ ব্যাপারে মো. সালাউদ্দীন কাদের মানিক জানান, দীর্ঘদিন পর আমাদের লবণের মাঠ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা চাই এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা বিরাজ করুক। উক্ত জায়গা দীর্ঘদিন ধরে তারা জবর দখল করে রেখে এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আসছিল। সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর হস্তক্ষেপে ও বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে উক্ত জায়গা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।
এ ব্যাপারে মো. সালাউদ্দীন কাদের মানিক জানান, দীর্ঘদিন পর আমাদের লবণের মাঠ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা চাই এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা বিরাজ করুক। উক্ত জায়গা দীর্ঘদিন ধরে তারা জবর দখল করে রেখে এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আসছিল। সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর হস্তক্ষেপে ও বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে উক্ত জায়গা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment