যশোর প্রতিনিধি:>>>
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার জগদানন্দকাটি কমিউনিটি ক্লিনিকের টি
আর প্রকল্পের ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে ৬ হাজার টাকার কাজ দেখিয়ে বাকি টাকা
উপজেলার শংকরপুর ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বর মমতাজ বেগম আত্মসাত করেছে বলে
অভিযোগ পাওয়া গেছে" শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হওয়ায়" মহিলা মেম্বর মমতাজ বেগম
জি বাংলার টিভির যশোর জেলার ও দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার শার্শার বাগআঁচড়ার
প্রতিনিধি সাংবাদিক সেলিম আহম্মেদের সাথে ক্ষমতার দাম্ভিকতা দেখালেন। অকথ্য
ভাষায় গালিগালাজ করা সহ পায়ের জুতা দিয়ে মারপিট করতে উদ্যত হয়ে দেখে
নেওয়ার হুমকি দিলেন তিনি।
এবং তার নিজস্ব কিছু বাহিনি দিয়ে দেখে নেবে বলে প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন। এ যেন চোরের মার বড় গলা।
এমতাবস্থায় প্রাণ সংশয় আছে ভেবে বিষয়টির সুষ্ঠ বিচারের আশায়
ঝিকরগাছা থানায় সাধারণ ডায়েরী যার নং- ৭০৫, তারিখঃ ২০/০৮/১৯, এবং উপজেলা
নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন সাংবাদিক সেলিম আহম্মেদ।
অভিযোগ পত্রের সূত্র মোতাবেক জানা যায়, গত ১৬/০৮/ ১৯ ইং তারিখে মহিলা মেম্বর টি আর প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছে এমন একটি প্রতিবেদন অনলাইনসহ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করায় ১৯/০৮/১৯ইং তারিখে মহিলা মেম্বর তার পরিষদের বারান্দায় সাংবাদিক সেলিম আহম্মদের উপর অতর্কিত ভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং জুতা দিয়ে মারতে উদ্যত হয়।
অভিযোগ পত্রের সূত্র মোতাবেক জানা যায়, গত ১৬/০৮/ ১৯ ইং তারিখে মহিলা মেম্বর টি আর প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছে এমন একটি প্রতিবেদন অনলাইনসহ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করায় ১৯/০৮/১৯ইং তারিখে মহিলা মেম্বর তার পরিষদের বারান্দায় সাংবাদিক সেলিম আহম্মদের উপর অতর্কিত ভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং জুতা দিয়ে মারতে উদ্যত হয়।
অপরদিকে জগদানন্দকাটি কমিউনিটি ক্লিনিকের টি আর প্রকল্পের ৪৫
হাজার টাকার মধ্যে ৬ হাজার টাকার কাজ দেখিয়ে বাকি টাকা উপজেলার শংকরপুর
ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বর মমতাজ বেগম আত্মসাত করেছে এই মর্মে স্থানীয়
বাসিন্দারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং যশোর ২ আসনের সংসদ সদস্য ও উপজেলা
চেয়ারম্যান বরাবর বিষয়টি তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য লিখিত
অভিযোগ দিয়েছেন।
উল্লেখ্যঃ উন্নয়ন প্রকল্পের বাজেটকৃত ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে ৬
হাজার টাকার সামান্য পরিমান কাজ দেখিয়ে বাকি ৩৯ হাজার টাকা নিজেই আত্মসাৎ
করেছে বলে এলাকায় ব্যাপক গুঞ্জন চললেও বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন
মমতাজ বেগম।
এই বিষয়ে ১০নং শংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ নিছার আলীর সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি যা হয়েছে সেটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। সাংবাদিককে লাঞ্চিত করা তার উচিৎ হয়নি।
এই বিষয়ে ১০নং শংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ নিছার আলীর সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি যা হয়েছে সেটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। সাংবাদিককে লাঞ্চিত করা তার উচিৎ হয়নি।
gcjscM dmdeWf/gcmgcngc
No comments:
Post a Comment