এইচ এম শহীদ কক্সবাজার থেকে:>>>
দুযোর্গে ঝুঁকিহ্রাসে বিশেষ অবদান রাখায় ২০১৯ সালের শ্রেষ্ঠ স্বেচ্ছাসেবকের পুরস্কার পেলেন পেকুয়ার সিপিপি লিডার এম.মঞ্জুর আলম। তিনি গত (১৩ অক্টোবর) রবিবার আন্তর্জাতিক দূর্যোগ প্রশমন দিবসে পেকুয়ার হয়ে শ্রেষ্ঠ স্বেচ্ছাসেবকের এই সম্মননা পুরস্কার গ্রহণ করেন।
অনুষ্টানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শ্রেষ্ট ৮২জন স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
জানা যায়, পুরস্কার প্রাপ্ত মন্জুর আলম ১৯৮৪ সালে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্টে (সিপিপি) ও একই সাথে আনসার ও ভিড়িপি’তে যোগ দেন। যোগ দিয়েই সেই বছর অস্ত্র উদ্ধার ও অপরাধ দমনে কাজ করে চকরিয়ার হয়ে প্রেসিডেন্ট স্বর্ণপদক লাভ করেন (তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এরশাদের হাত থেকে)।
সেই সাথে ১৯৯৮ সালে তিনি আবারো সেরা ভিড়িপি লিডার হিসেবে বিশেষ পুরস্কার হিসেবে স্বর্ণপদক লাভ করেন। তিনি পেকুয়ায় দুর্যোগের ঝুকিঁহ্রাসে ব্যাপক অবদান রাখেন ১৯৯১ সালের প্রলংকরী ঘুণিঝড়ে নিজের জীবন বাজি রেখে সংকেত প্রচার প্রচারণা করেন এবং ঘুর্ণিঝড় পরবর্তী উদ্ধার কাজে ব্যাপক ভুমিকা পালন করেন।
এইছাড়াও প্রায় ঘুণিঝড়ে তার প্রচার প্রচারণা ও স্বেচ্ছাসেবী উদ্ধার কাজে ব্যাপক ভুমিকা রাখার জন্য তাকে এবারের পুরস্কারের জন্য মনোনিত করা হয়। তিনি সর্বশেষ পেকুয়া সদর ইউনিয়নের গোঁয়াখালী ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন ও দীর্ঘ ২০ বছর পেকুয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি পেকুয়া সদর ইউনিয়নের গোঁয়াখালী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। এব্যাপারে মন্জুর আলম সিপিপির সকল কর্মকর্তা কর্মচারীও সরকারের দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রানালয়ের সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
তার পুত্র সাংবাদিক এফ এম সুমন বলেন, আমার বাবার অর্জনে আমরা সত্যিই গর্বিত। আমার বাবার প্রায় ৩০ বছরের শ্রমকে সরকার মুল্যায়ন করেছে। তিনি তার বাবার শ্রমকে মুল্যায়ন করার জন্য সিপিপির সকল কর্মকর্তা কর্মচারী ও মাননীয় সরকার প্রধানকে ধন্যবাদ জানান।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment