ভারতে পালানোর সময় জকিগঞ্জের সেই ‘ইউপি সদস্য’ আটক - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Thursday 21 November 2019

ভারতে পালানোর সময় জকিগঞ্জের সেই ‘ইউপি সদস্য’ আটক


একুশে মিডিয়া, রিপোর্ট:>>>
জকিগঞ্জে বিচারের নামে এক যুবককে বাঁশের সঙ্গে ঝুলিয়ে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে কাজলসার ইউপি সদস্য ও বিএনপি নেতা আবদুস সালাম ওরফে ফকির মাস্তানের বিরুদ্ধে।=
নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিও ভাইরালের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই বিএনপি নেতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি উঠেছে।=
পুলিশ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতে পালানোর সময় কানাইঘাটের কাড়াবাল্লা এলাকা থেকে আবদুস সালামকে আটক করেছে। তার বিরুদ্ধে নির্যাতনে একজনকে হত্যার অভিযোগও উঠেছে।=
ভিডিওতে দেখা যায়, ওই ইউপি মেম্বার একই ইউনিয়নের বড়বন্দ গ্রামের মৃত সফর আলীর ছেলে গিয়াস উদ্দিনকে (৩৫) বাঁশের সঙ্গে ঝুলিয়ে হাত-পা বেঁধে বেধড়ক মারধর করছেন। যুবকটি চিত্কার ও বাঁচার আকুতি করছেন। এরপরও নির্যাতন থেমে থাকেনি।=
এদিকে ১২ নভেম্বর ওই ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে একজনকে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।=
সিলেটের পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করেছেন আটগ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা শাকিল আহমদ।=
অভিযোগে তিনি বলেন, ১০ অক্টোবর দুপুরে তার চাচাতো ভাই আবদুল মান্নান বুতুলকে নির্যাতন করা হয়। আবদুল মান্নানের স্ত্রী লায়লী বেগম এবং ওই ইউপি সদস্য লোকজন নিয়ে এ নির্যাতন করেন।=
লায়লী বেগমের সঙ্গে ইউপি সদস্য আবদুস সালামের অনৈতিক সম্পর্ক ছিল। পরে রাতে আবদুল মান্নান মারা গেলে তার মুখে বিষ ঢেলে আত্মহত্যা বলে প্রচার করা হয়।=
পরে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য আবদুস সালাম তাকে চুপিসারে দাফন করেন। তার বিরুদ্ধে আশ্রয়ণ প্রকল্পটি নারী ও মাদকের আখড়ায় পরিণত করার অভিযোগও রয়েছে।=
এর আগে এক অভিযোগকারীকে পিটিয়ে বসতঘরে আগুন দিয়ে তার স্ত্রী ও সন্তানকে মেরে ফেলার অভিযোগও রয়েছে।=
তবে জকিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান জানান, আবদুস সালাম বিএনপির কেউ নন। জকিগঞ্জ থানার ওসি মীর আব্দুন নাসের বলেন, পুলিশের কাছে খবর ছিল আশ্রয়ণ প্রকল্পের আবদুল মান্নান বিষপান করে আত্মহত্যা করেছেন। ওই ঘটনায় জকিগঞ্জ থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়।=জকিগঞ্জে বিচারের নামে এক যুবককে বাঁশের সঙ্গে ঝুলিয়ে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে কাজলসার ইউপি সদস্য ও বিএনপি নেতা আবদুস সালাম ওরফে ফকির মাস্তানের বিরুদ্ধে।=
নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিও ভাইরালের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই বিএনপি নেতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি উঠেছে।=
পুলিশ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতে পালানোর সময় কানাইঘাটের কাড়াবাল্লা এলাকা থেকে আবদুস সালামকে আটক করেছে। তার বিরুদ্ধে নির্যাতনে একজনকে হত্যার অভিযোগও উঠেছে।=
ভিডিওতে দেখা যায়, ওই ইউপি মেম্বার একই ইউনিয়নের বড়বন্দ গ্রামের মৃত সফর আলীর ছেলে গিয়াস উদ্দিনকে (৩৫) বাঁশের সঙ্গে ঝুলিয়ে হাত-পা বেঁধে বেধড়ক মারধর করছেন। যুবকটি চিত্কার ও বাঁচার আকুতি করছেন। এরপরও নির্যাতন থেমে থাকেনি।=
এদিকে ১২ নভেম্বর ওই ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে একজনকে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।=
সিলেটের পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করেছেন আটগ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা শাকিল আহমদ।=
অভিযোগে তিনি বলেন, ১০ অক্টোবর দুপুরে তার চাচাতো ভাই আবদুল মান্নান বুতুলকে নির্যাতন করা হয়। আবদুল মান্নানের স্ত্রী লায়লী বেগম এবং ওই ইউপি সদস্য লোকজন নিয়ে এ নির্যাতন করেন।=
লায়লী বেগমের সঙ্গে ইউপি সদস্য আবদুস সালামের অনৈতিক সম্পর্ক ছিল। পরে রাতে আবদুল মান্নান মারা গেলে তার মুখে বিষ ঢেলে আত্মহত্যা বলে প্রচার করা হয়।=
পরে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য আবদুস সালাম তাকে চুপিসারে দাফন করেন। তার বিরুদ্ধে আশ্রয়ণ প্রকল্পটি নারী ও মাদকের আখড়ায় পরিণত করার অভিযোগও রয়েছে।=
এর আগে এক অভিযোগকারীকে পিটিয়ে বসতঘরে আগুন দিয়ে তার স্ত্রী ও সন্তানকে মেরে ফেলার অভিযোগও রয়েছে।=
তবে জকিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান জানান, আবদুস সালাম বিএনপির কেউ নন। জকিগঞ্জ থানার ওসি মীর আব্দুন নাসের বলেন, পুলিশের কাছে খবর ছিল আশ্রয়ণ প্রকল্পের আবদুল মান্নান বিষপান করে আত্মহত্যা করেছেন। ওই ঘটনায় জকিগঞ্জ থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়।=




একুশে মিডিয়া/এমএসএ=

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages