মোহাম্মদ ছৈয়দুল আলম:
বাড়ীর সামনে নামাজে জায়নাজার এক আংশ পাশ্বে নিহত জহিরুল ইসলামের ছবি: একুশে মিডিয়া। |
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার সাধনপুর ও কালীপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী ভাসাইন্যার দোকান এলাকায় মোঃ জহিরুল ইসলাম (৪০) নামে এক ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাতে খুন করেছে স্থানীয় সন্ত্রাসী দল। মঙ্গলবার (১২ মে) সকাল ৭ টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। এ সময় সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত হয়েছে ৭ জন। তাদের মধ্যে আশংকাজনক অবস্থায় ৩ জনকে চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। অপরাপর আহতরা স্থানীয় ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সাধনপুর ও কালীপুর ইউনিয়নের সীমান্ত খালী জমিতে নিহত ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী জহিরুল ইসলামের নামাজে জায়নাজা বুধবার বিকাল আড়াই টার দিকে সম্পন্ন হয়েছে। এই নামাজে জানাজায় স্থানীয় লোকজনের ভীড় জমে এবং জানাজার পূর্বে উপস্থিত লোকজন খুনিদের ফাঁসি দাবী করে স্লোগান দিয়ে বলেন ফাঁসি! ফাঁসি!! ফাঁসি চাই খুনীদের ফাঁসি চাই। মরহুমের জানাজার নামাজ শেষে পারিবারিক কবর স্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী জহিরুল ইসলাম দুই কন্য ও দুই ছেলে সস্তান, স্ত্রী, ভাই-বোনসহ অসংখ্যা আত্নীয় স্বজন রেখে যান সন্ত্রাসীদের দফায় দফায় ছুরিকাঘাতে নিহত হন তিনি।
এলাকা বাসীদের মধ্যে এখনও এলাকা জুড়ে এলাকায় তীব্র উত্তেজনা থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য বাঁশখালী থানাধীন রামদাশ মুন্সির হাট পুলিশ ফাডির ইনর্চাজ এসআই মামুনুর হাসানের নেত্বতৃতে একদল পুলিশ অবস্থানে রয়েছেন।
এব্যাপারে বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার একুশে মিডিয়াকে বলেন পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী জহিরুল ইসলাসকে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা চাকো দিয়ে বার বার আঘাত করে খুন করেন। আমরা এব্যাপারে অভিযোগ পাওয়ার আগে অভিযান শুরু করে দিয়েছি। আজ মামলা হয়েছে এই দোষীদের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment