একুশে মিডিয়া, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি :
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ছাড়াই দাফন করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার প্রথম প্রতিবাদকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মৌলভী সৈয়দের আপন বড় ভাই উপজেলা আওয়ামীলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা ডা. আলী আশরাফ আলীর লাশ।
বাঁশখালীতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ছাড়াই মুক্তিযোদ্ধার লাশ দাফন : জনতার রোষানলে এসিল্যান্ড! ছবি: একুশে মিডিয়া। |
নির্ধারিত সময়ের প্রায় এক ঘন্টা পর নামাজে জানাজায় উপস্থিত হওয়ায় জনতার রোষানলে পড়ে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদানে ব্যর্থ হন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) মো. আতিকুর রহমান। সোমবার (২৭ জুলাই) দুপুর ১২ টার দিকে শেখেরখীল ইউনিয়নের লালজীবন গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। থানা পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে এসিল্যান্ডকে ঘটনাস্থল হতে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শেখেরখীল ইউপি’র লালজীবন গ্রামের নিজ পারিবারিক কবরস্থানে সোমবার সকাল ১১ টায় নামাজে জানাজা শেষে মুক্তিযোদ্ধার লাশ দাফনের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে রবিবার জানানো হয়েছিল মৃত্যুবরণকারী মুক্তিযোদ্ধা ডা. আলী আশরাফের পরিবারের পক্ষ থেকে। কিন্তু উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) আতিকুর রহমান যথাসময়ে নামাজে জানাজায় উপস্থিত না হয়ে ১ ঘন্টা পরে আসায় প্রশাসনের এই কর্মকর্তার সাথে উত্তেজিত হয়ে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় জনতা। অবস্থা বেগতিক দেখে থানা পুলিশ স্থানীয় জনতার রোষানল থেকে এসিল্যান্ডকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসেন।
এ ব্যাপারে বাঁশখালী থানার ওসি তদন্ত মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা ডা. আলী আশরাফের জানাজায় পুলিশ সদস্যরা যথাসময়ে উপস্থিত থাকলেও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) দেরীতে পৌঁছায় মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় জনতার রোষানলে পড়েন তিনি। এ সময় কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই পুলিশ পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সহকারী কমিশনার (ভ‚মি)কে ঘটনাস্থল থেকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসে।’
এ বিষয়ে জানতে সহকারী কমিশনার ভমি মো. আতিকুর রহমানের মুঠোফোনে (০১৯২০৯৮৬৮৯৭) যোগাযোগ করা হলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তারের মুঠোফোনে (০১৭৩৩৩৩৪৩৪৫) একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শেখেরখীল ইউপি’র লালজীবন গ্রামের নিজ পারিবারিক কবরস্থানে সোমবার সকাল ১১ টায় নামাজে জানাজা শেষে মুক্তিযোদ্ধার লাশ দাফনের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে রবিবার জানানো হয়েছিল মৃত্যুবরণকারী মুক্তিযোদ্ধা ডা. আলী আশরাফের পরিবারের পক্ষ থেকে। কিন্তু উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) আতিকুর রহমান যথাসময়ে নামাজে জানাজায় উপস্থিত না হয়ে ১ ঘন্টা পরে আসায় প্রশাসনের এই কর্মকর্তার সাথে উত্তেজিত হয়ে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় জনতা। অবস্থা বেগতিক দেখে থানা পুলিশ স্থানীয় জনতার রোষানল থেকে এসিল্যান্ডকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসেন।
এ ব্যাপারে বাঁশখালী থানার ওসি তদন্ত মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা ডা. আলী আশরাফের জানাজায় পুলিশ সদস্যরা যথাসময়ে উপস্থিত থাকলেও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) দেরীতে পৌঁছায় মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় জনতার রোষানলে পড়েন তিনি। এ সময় কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই পুলিশ পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সহকারী কমিশনার (ভ‚মি)কে ঘটনাস্থল থেকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসে।’
এ বিষয়ে জানতে সহকারী কমিশনার ভমি মো. আতিকুর রহমানের মুঠোফোনে (০১৯২০৯৮৬৮৯৭) যোগাযোগ করা হলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তারের মুঠোফোনে (০১৭৩৩৩৩৪৩৪৫) একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment