এইচ এম শহীদ পেকুয়া (কক্সবাজার) থেকে:
পেকুয়া
উপজেলার মেইন সড়কে দীর্ঘদিন থেকে সংস্কার ও মেরামত না করায় সড়কগুলো এখন
প্রায় চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে।
দুই-লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান
এই সড়ক দিয়ে প্রত্যহ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যানবাহনে চলাচল করছেন পেকুয়া ও
কুতুবদিয়ার স্থানীয়রা।
ভাঙ্গন কবলিত সড়কগুলোতে যানবাহনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে
যাতায়াত করতে গিয়ে শিকার হচ্ছেন ছোট-বড় দুর্ঘটনার। এসব যেন দেখার কেউ নেই!
স্থানীয়রা জানান,দুই লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান এই সড়কের কার্পেটিং উঠে খানা-খন্দকে পরিনত হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান,দুই লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান এই সড়কের কার্পেটিং উঠে খানা-খন্দকে পরিনত হয়েছে।
সামান্য বৃষ্টিতে এসব খানা-খন্দকপূর্ন সড়কে পানি
জমে একেকটি সড়ক যেন হয়ে উঠে একাধিক মিনি পুকুর। এসব ভয়াবহ ভাঙ্গন কবলিত
সড়কগুলোতে যানবাহনে লক্কর-ঝক্কর অবস্থায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লোকজন প্রতিদিনই
ছুটছেন গন্তব্যে।
এভাবে রাস্তার খানা-খন্দকের উপর দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে
স্কুল, কলেজ, মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, হাট-বাজারে আগত
ক্রেতা-বিত্রেতাসহ সর্বস্তরের লোকজন অবর্ণনীয় দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে প্রতিনিয়ত
যাতায়াত করছেন।
জানা যায়,পেকুয়া উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও পশ্চিমে একটি উপজেলা কুতুবদিয়া। এরমধ্যে বাঁশখালী উপজেলা দিয়ে আনোয়ারা চট্টগ্রামের সহজ যাতায়াতের মাধ্যম ।
জানা যায়,পেকুয়া উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও পশ্চিমে একটি উপজেলা কুতুবদিয়া। এরমধ্যে বাঁশখালী উপজেলা দিয়ে আনোয়ারা চট্টগ্রামের সহজ যাতায়াতের মাধ্যম ।
প্রায় সবকয়টি সড়ক দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার ও মেরামত না
হওয়ায় প্রত্যহ এসব রাস্তায় ঘটছে ছোট-বড় দূর্ঘটনা। ফলে লক্ষাধিক লোকজন
যাতায়াতের ক্ষেত্রে এখন চরম দূর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
স্থানীয়রা পেকুয়া লক্ষাধিক মানুষের প্রত্যহ যাতায়াতের প্রধান সড়ক দ্রুত সংস্কার ও মেরামতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন।
স্থানীয়রা পেকুয়া লক্ষাধিক মানুষের প্রত্যহ যাতায়াতের প্রধান সড়ক দ্রুত সংস্কার ও মেরামতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment