শাহ মুহাম্মদ শফিউল্লাহ:
দেশে মহামারী করোনা আতঙ্ক মানুষের মাঝে ভয়ভীতি কমে আসতে শুরু করেছে। প্রথম দাপে মসজিদে নামাজ পড়া কিছুদিন বন্ধ রাখার পর পূনরায় মুসল্লিদের মসজিদ উম্মোক্ত, রাস্তাঘাট বিভিন্ন বাজার উম্মোক্ত করার পর দেশের মানুষের মাঝে করোনা আতঙ্কের ভয় কাটতে শুরু করেছে।
এখন সব জায়গাতে জনসমাগম দেখা যাচ্ছে। মার্চের শেষের দিকে বাংলাদেশে যখন প্রথম করোনা রোগি শনাক্ত হয় এর পর থেকে মহামারী করো আতঙ্ক প্রতিটি দেশের প্রতিটি মানুষের মনে বাসা বাধে। প্রথম দিকে দুপুর ২ টায় করোনার আপডেট জানার জন্য টিভির পর্দায় বসে থাকলেও বর্তমানে মানুষ করোনার খবর দেখার জন্য আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে।
এখন সব জায়গাতে জনসমাগম দেখা যাচ্ছে। মার্চের শেষের দিকে বাংলাদেশে যখন প্রথম করোনা রোগি শনাক্ত হয় এর পর থেকে মহামারী করো আতঙ্ক প্রতিটি দেশের প্রতিটি মানুষের মনে বাসা বাধে। প্রথম দিকে দুপুর ২ টায় করোনার আপডেট জানার জন্য টিভির পর্দায় বসে থাকলেও বর্তমানে মানুষ করোনার খবর দেখার জন্য আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে।
দেশের প্রতিটি সেক্টরে কাজ বন্ধ থাকার ফলে মন্দায় চলছে দেশের অর্থনীতি। এই করোনায় মারা গেছে দেশের জ্ঞানী গুনী ও অনেক শিল্পপতি। কিন্ত আল্লাহর অশেষ মেহের বানীতে এবং সরকার প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় দেশে সবক্ষেত্রে লকডাউন করার ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে মৃতের সংখ্যা অনেক কম। দেশে উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্ধ না আসায় দেশের উন্নয়ন খাতে স্থবিরতা বিরাজ করছে।
দেশে প্রথম করোনা রোগি শনাক্ত হওয়ার পর করোনা নমুনা সংগ্রহ ও পরিক্ষায় বাঁশখালীতে এই পর্যন্ত ২০৬ জন রোগি শনাক্ত হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এই পর্যন্ত নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে মোট ১১১৫ জন। মৃতে্যু বরণ করেছে ০১ জন, এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৯০ জন।
দেশে প্রথম করোনা রোগি শনাক্ত হওয়ার পর করোনা নমুনা সংগ্রহ ও পরিক্ষায় বাঁশখালীতে এই পর্যন্ত ২০৬ জন রোগি শনাক্ত হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এই পর্যন্ত নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে মোট ১১১৫ জন। মৃতে্যু বরণ করেছে ০১ জন, এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৯০ জন।
সরকার বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাইরে করোনা ওয়ার্ড চালু করার ফলে রোগি সুস্থতার হার বাঁশখালীতে ৯৯% (শতকরা)। বাঁশখালী হাসপাতালে ১৫ শর্য্যার একটি করোনা ওয়ার্ড চালু করা হয়। এবং সেখানে রোগি ভর্তি রেখে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।
গতমাসে স্থানীয় সংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর উদ্দ্যেগে মিয়ার বাজার আধুনিক হাসপাতালের তৃতীয় তলায় ২০ শয্যার একটি করোনা ওয়ার্ড চালু করা হয়। এর ফলে বাঁশখালীতে করোনায় আক্রান্ত রোগির সংখ্যা ২০৬ হলেও সুস্থ হয়েছে ১৯০ জন। বাকিরা চিকিৎসাধীন অবস্থায় অথবা হোম কোয়ারান্টাইনে রয়েছে।
এই ব্যাপারে উপজেলা সাস্থ্য ও উপ-কর্মকর্তা শফ্উির রহমান মজুমদার বলেন, সাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তদারকি ও চট্টগ্রাম সিভিল সার্জেনে পরামর্শে আমরা করোনা রোগিদের যতœ সহকারে চিকিৎসা দিয়েছি। এখনো করোনা শেষ হয়ে যায়নি, মানুষ যেখানে সেখানে মাক্স না পড়ে ঘুরাঘুরির ফলে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা আছে।
এই ব্যাপারে উপজেলা সাস্থ্য ও উপ-কর্মকর্তা শফ্উির রহমান মজুমদার বলেন, সাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তদারকি ও চট্টগ্রাম সিভিল সার্জেনে পরামর্শে আমরা করোনা রোগিদের যতœ সহকারে চিকিৎসা দিয়েছি। এখনো করোনা শেষ হয়ে যায়নি, মানুষ যেখানে সেখানে মাক্স না পড়ে ঘুরাঘুরির ফলে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা আছে।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment