মোঃ
জাকির হোসেন, জেলা প্রতিনিধি:
সারাদেশের ন্যায় আগাম বন্যায় প্লাবিত হয়েছে ঢাকা দোহারের নিন্মাঞ্চাল। তীরবর্তী এলাকায় ধারন করেছিল বন্যার ভয়ানক এক রুপ। পাহাড় সমান ঢেউ এসে আঘাত হানে তাদের বসত ঘরে। পানি বন্দীরা প্রতিটি সময় পার করিত আতংকে। কখন যেন সতভিটার সাথে সহপরিবারে চলে যায় পদ্মার গহীনে। বন্যা চলে গেলেও রেখে গেছে স্মৃতি। অনেক স্থানে বসতভিটার সাথে ভেঙে নিয়ছে জনপথ । সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মাহমুদপুরের চরকুশাই দেওভোগ, সুতারপাড়া ইউনিয়নের কাজির চর ও নারিশা বাজারের প্রধান জনপথটি পরিনিত হয়েছে মিনি পুকুরে। ঢাকা-১ আসনের সংসদ সালমান এফ রহমানের নির্দেশে কার্তিকপুর থেকে মৈনট ঘাট যাওয়ার জনপদটি খনা খন্দনে ভরা। চর-লটাখোলা ও মাহমুদপুর দিয়ে মৈনটঘাটে যাওয়া জনপথটি এখন পুকুর বা খালে পরিনিত। স্থানীয়রা জানায়, প্রতিদিন এ সড়কটি দিয়ে কয়েক হাজার যান ও মানুষ চলাচল করে। সেই সাথে নারিশার চৈতাবাতর ,মেঘুলার মধুরচর, দোহার পুরী, রাধানগর, বিলাশপুর, হাজারবিঘা ও কার্তিকপুর এলাকার জনপদটি ক্ষতবিক্ষত ভরা।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
সারাদেশের ন্যায় আগাম বন্যায় প্লাবিত হয়েছে ঢাকা দোহারের নিন্মাঞ্চাল। তীরবর্তী এলাকায় ধারন করেছিল বন্যার ভয়ানক এক রুপ। পাহাড় সমান ঢেউ এসে আঘাত হানে তাদের বসত ঘরে। পানি বন্দীরা প্রতিটি সময় পার করিত আতংকে। কখন যেন সতভিটার সাথে সহপরিবারে চলে যায় পদ্মার গহীনে। বন্যা চলে গেলেও রেখে গেছে স্মৃতি। অনেক স্থানে বসতভিটার সাথে ভেঙে নিয়ছে জনপথ । সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মাহমুদপুরের চরকুশাই দেওভোগ, সুতারপাড়া ইউনিয়নের কাজির চর ও নারিশা বাজারের প্রধান জনপথটি পরিনিত হয়েছে মিনি পুকুরে। ঢাকা-১ আসনের সংসদ সালমান এফ রহমানের নির্দেশে কার্তিকপুর থেকে মৈনট ঘাট যাওয়ার জনপদটি খনা খন্দনে ভরা। চর-লটাখোলা ও মাহমুদপুর দিয়ে মৈনটঘাটে যাওয়া জনপথটি এখন পুকুর বা খালে পরিনিত। স্থানীয়রা জানায়, প্রতিদিন এ সড়কটি দিয়ে কয়েক হাজার যান ও মানুষ চলাচল করে। সেই সাথে নারিশার চৈতাবাতর ,মেঘুলার মধুরচর, দোহার পুরী, রাধানগর, বিলাশপুর, হাজারবিঘা ও কার্তিকপুর এলাকার জনপদটি ক্ষতবিক্ষত ভরা।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment