সবুজ সরকার বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে ২০১৩-১৪ অর্থ বছরে ২য় পর্যায়ে ২৭টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে আউট সোসিংয়ের মাধ্যমে জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। তার মধ্যে বেলকুচি পৌর এলাকার ২ নং ওয়ার্ডে অন্তঃর্গত ১৫ নং চর দেলুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে শিক্ষা সনদ ও বয়স জালিয়াতি করার অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৫ নং চর দেলুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম প্রহরী সাইফুল ইসলাম ১লা জানুয়ারি ২০১৪ সালে চাকুরীতে প্রবেশ করেন তখন তার বয়স ছিল ৩১ বয়স ২ মাস। যা সরকারী চাকুরীতে প্রবেশের ক্ষেত্রে আইন বহিঃভূত। অভিযোগে আরও উল্লেখ রয়েছে , এই চাকুরীতে প্রবেশ করতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই তাকে নূন্যতম অষ্টম শ্রেণী পাস করতে হবে সে ক্ষেত্রে তিনি ৫ম শ্রেনী পর্যন্ত অধ্যয়ন করে টাকার বিনিময়ে ৮ ম শ্রেণীর শিক্ষা সনদ কিনে চকুরীতে প্রবেশ করেন। তাছাড়াও স্থানীয় ক্রাচম্যান্ট এরিয়ার আওতায় থাকার কথা থাকলেও সে ঐ সময় ক্রচম্যান্ট এরিয়ার বাহিরে ভোটার থাকার পরেও তৎকালীন সময়ের
স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি তার বাবা আব্দুস ছালাম ও প্রধান শিক্ষিকা মেরিনা আক্তারের যোগ সাজসে চাকুরীতে প্রবেশ করেন।এবিষয়ে ঐ সময়ের স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা মেরিনা আক্তারের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি পতিবেদকের ফোন রিসিভ করেননি।বেলকুচি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফজলুল হক জানান, আমি ঐ সময়ে এই উপজেলাতে কর্মরত ছিলাম না তাই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment