একুশে মিডিয়া, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি :
চট্টগ্রামের
বাঁশখালীতে র্যাপিড একশ্যান ব্যাটালিয়ন চট্টগ্রাম এর ব্যবস্থাপনায়
জলদস্যু আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান র্যাব -৭ অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মোঃ
মশিউর রহমান জুয়েলের সভাপতিত্বে আজ ১২ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) বাঁশখালী
আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান
অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মন্ত্রী
(স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) আসাদুজ্জামান খান কামাল (এমপি)।
বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত
সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাংসদ সদস্য শাসুল হক টুকু, চট্টগ্রাম
১৬ বাঁশখালী আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী,
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাংসদ সদস্য মোঃ মোসলেম
উদ্দিন আহম্মেদ, কক্সবাজার ২ আসনের সংসদ সদস্য
জনাব আশেক উল্লাহ রফিক, সাংসদ সদস্য মোঃ জাফর আলম, জননিরাপত্তা বিভাগ
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন, বাংলাদেশ
পুলিশের মহাপরিদর্শক, বিপিএম (বার), ড. বেনজীর আহমেদ।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, বাঁশখালী উপজেলা চেয়ারম্যান চৌধুরী মুহাম্মদ গালিব সাদলি। বাঁশখালী পৌরসভা মেয়র আলহাজ্ব শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেহেনা আক্তার কাজেমী,বাঁশখালী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও বাহারছড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাজুল ইসলাম, সাধনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দীন চৌধুরী খোকা, কালীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এড. আ.ন.ম শাহাদাত আলম, চাম্বল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী, সরল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী, শেখেরখীল ইউনিয়ান পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইয়াছিন, বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কফিল উদ্দিন চৌধুরী, ছনুয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদসহ আরো অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে এসময় জলদস্যুরা দেশী-বিদেশীয় ৯০টি অস্ত্র সহ ২হাজার ৫৬ রাউন্ড গুলি/কার্তুজ প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে বাইশ্যা ডাকাত বাহিনীর ৩জন, খলিল বাহীনির ২জন, রমিজ বাহিনীর ১ জন, বাদশা বাহিনীর ৩ জন, জিয়া বাহিনীর ২জন, কালাবদা বাহিনীর ৪জন, ফুতুক বাহীনীর ৩জন, বাদল বাহিনীর ১জন, দিদার বাহিনীর ১ জন, কাদের বাহিনীর ১ জন, নাছির বাহিনীর ৩জন, অন্যন্য ১০ জন সহ ৩৪ জন আত্মসমর্পন করেন।
আত্মসমর্পণকারী জলদস্যুরা হলেন- মহেশখালীর বাইশ্যা বাহিনী ও ফুতুক বাহিনীর মো. আব্দুল হাকিম ওরফে বাইশ্যা ডাকাত (৫২), মো. আহামদ উল্লাহ (৪২), মো. আব্দুল গফুর ওরফে গফুর (৪৭), মো. দিদারুল ইসলাম ওরফে পুতিক্যা (৩২), মো. জসিম উদ্দিন (২৬), মো. মিজানুর রহমান (২৩), মো. আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে বাইশ্যা (২৯), মো. বেলাল মিয়া (৩০), মো. আব্দুল হাকিম ওরফে বাক্কু (৩৫), মো. রশিদ মিয়া (৩৬)।
কুতুবদিয়ার খলিল বাহিনীর সদস্য, আব্দুর রহিম (৬৪), মো. মাহমুদ আলী ওরফে ভেট্টা, মো. ওবায়দুল্লাহ (৩৬), মো. ইসমাইল (২৪), সাহাবুদ্দিন ওরফে টুন্নু (৩২), এবং বাঁশখালীর রমিজ বাহিনীর মো. ইউনুস (৫৬), মো. তৌহিদ ইসলাম (৩৪), মো. ফেরদৌস (৫২), মো. রেজাউল করিম (৪০)।
এ ছাড়া পেকুয়ার বাদশা বাহিনীর মো. নিজাম উদ্দিন ভাণ্ডারী, মো. ইউনুস (৫১), মো. কামাল উদ্দিন (৪৭), মো. আব্দু শুক্কুর (২৮), মো. ইউনুচ (৪২), জিয়া বাহিনী ও নাছির বাহিনীর সাহাদাত হোসেন (দোয়েল) (৪১), মো. পারভেজ (৩৩), মো. নাছির (৫১), আমির হোসেন (৪৮), মো. সাকের (৪০)।
এ ছাড়া আত্মসমর্পণ করেছেন চকরিয়ার কালাবদা বাহিনীর মো. সেলিম বাদশা (৩৪), মো. আব্দুল গফুর ওরফে গফুর, মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (৩১), মো. মামুন মিয়া (২৭) ও মো. মন্জুর আলম (৪২)।
অতিথিরা,বক্তব্যকালীন সময়ে বলেন, বাংলাদেশের সুন্দরবনসহ উপকূলীয় অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ সমুদ্র থেকে মৎস্য ধারন করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন কিন্তু জলদস্যুদের ভয়ে তারা ঠিক বোট চালাতে পারতো না অনেক সময় নিজের জীবন পর্যন্ত চলে যেতো। আজকে যারা আত্মসমর্পণ করে অস্ত্র সহ জমা দিয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়েছে তারা যেনো কোন এই কাজে পা বাড়াই, সেই আহ্বান করেছেন।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, বাঁশখালী উপজেলা চেয়ারম্যান চৌধুরী মুহাম্মদ গালিব সাদলি। বাঁশখালী পৌরসভা মেয়র আলহাজ্ব শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেহেনা আক্তার কাজেমী,বাঁশখালী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও বাহারছড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাজুল ইসলাম, সাধনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দীন চৌধুরী খোকা, কালীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এড. আ.ন.ম শাহাদাত আলম, চাম্বল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী, সরল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী, শেখেরখীল ইউনিয়ান পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইয়াছিন, বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কফিল উদ্দিন চৌধুরী, ছনুয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদসহ আরো অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে এসময় জলদস্যুরা দেশী-বিদেশীয় ৯০টি অস্ত্র সহ ২হাজার ৫৬ রাউন্ড গুলি/কার্তুজ প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে বাইশ্যা ডাকাত বাহিনীর ৩জন, খলিল বাহীনির ২জন, রমিজ বাহিনীর ১ জন, বাদশা বাহিনীর ৩ জন, জিয়া বাহিনীর ২জন, কালাবদা বাহিনীর ৪জন, ফুতুক বাহীনীর ৩জন, বাদল বাহিনীর ১জন, দিদার বাহিনীর ১ জন, কাদের বাহিনীর ১ জন, নাছির বাহিনীর ৩জন, অন্যন্য ১০ জন সহ ৩৪ জন আত্মসমর্পন করেন।
আত্মসমর্পণকারী জলদস্যুরা হলেন- মহেশখালীর বাইশ্যা বাহিনী ও ফুতুক বাহিনীর মো. আব্দুল হাকিম ওরফে বাইশ্যা ডাকাত (৫২), মো. আহামদ উল্লাহ (৪২), মো. আব্দুল গফুর ওরফে গফুর (৪৭), মো. দিদারুল ইসলাম ওরফে পুতিক্যা (৩২), মো. জসিম উদ্দিন (২৬), মো. মিজানুর রহমান (২৩), মো. আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে বাইশ্যা (২৯), মো. বেলাল মিয়া (৩০), মো. আব্দুল হাকিম ওরফে বাক্কু (৩৫), মো. রশিদ মিয়া (৩৬)।
কুতুবদিয়ার খলিল বাহিনীর সদস্য, আব্দুর রহিম (৬৪), মো. মাহমুদ আলী ওরফে ভেট্টা, মো. ওবায়দুল্লাহ (৩৬), মো. ইসমাইল (২৪), সাহাবুদ্দিন ওরফে টুন্নু (৩২), এবং বাঁশখালীর রমিজ বাহিনীর মো. ইউনুস (৫৬), মো. তৌহিদ ইসলাম (৩৪), মো. ফেরদৌস (৫২), মো. রেজাউল করিম (৪০)।
এ ছাড়া পেকুয়ার বাদশা বাহিনীর মো. নিজাম উদ্দিন ভাণ্ডারী, মো. ইউনুস (৫১), মো. কামাল উদ্দিন (৪৭), মো. আব্দু শুক্কুর (২৮), মো. ইউনুচ (৪২), জিয়া বাহিনী ও নাছির বাহিনীর সাহাদাত হোসেন (দোয়েল) (৪১), মো. পারভেজ (৩৩), মো. নাছির (৫১), আমির হোসেন (৪৮), মো. সাকের (৪০)।
এ ছাড়া আত্মসমর্পণ করেছেন চকরিয়ার কালাবদা বাহিনীর মো. সেলিম বাদশা (৩৪), মো. আব্দুল গফুর ওরফে গফুর, মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (৩১), মো. মামুন মিয়া (২৭) ও মো. মন্জুর আলম (৪২)।
অতিথিরা,বক্তব্যকালীন সময়ে বলেন, বাংলাদেশের সুন্দরবনসহ উপকূলীয় অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ সমুদ্র থেকে মৎস্য ধারন করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন কিন্তু জলদস্যুদের ভয়ে তারা ঠিক বোট চালাতে পারতো না অনেক সময় নিজের জীবন পর্যন্ত চলে যেতো। আজকে যারা আত্মসমর্পণ করে অস্ত্র সহ জমা দিয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়েছে তারা যেনো কোন এই কাজে পা বাড়াই, সেই আহ্বান করেছেন।
এ
সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ প্রতিজ্ঞারবলেই এদেশ মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হতে
চলছে, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, মাদক মুক্ত দেশ গড়াই মাননীয় প্রধান
মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র স্বপ্ন যেই যেই স্বপ্ন লালন করছিলেন
জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বুকে। বিশেষ করে যুব সমাজকে
সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদক থেকে বিরত রাখতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সজাগ
থাকার আহ্বান জানান তিনি।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment