বাঁশখালীতে জমি বিরোধে দোকান ভাংচুর ও লুটপাট, ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি - একুশে মিডিয়া একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম হিসেবে সংবাদ পরিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Friday, 18 June 2021

বাঁশখালীতে জমি বিরোধে দোকান ভাংচুর ও লুটপাট, ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি

 একুশে মিডিয়া, বাঁশখালী প্রতিনিধি:

ছবি: একুশে মিডিয়া

বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর এলাকায় জায়গা জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে দোকানঘর ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সংঘটিত এ ঘটনায় প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার সূত্রে জানা যায়। এ ঘটনায় শুক্রবার (১৮ জুন) সকালে স্থানীয় ৩ জনের নাম উল্লেখ করে বাঁশখালী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন পার্শ্ববর্তী গন্ডামারা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ভুক্তভোগী পরিবারের মৃত আমিনুল হকের পুত্র মো. জাকারিয়া। খবর পেয়ে থানা পুলিশের এএসআই কামরুল ইসলাম দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

স্থানীয় ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গন্ডামারা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড এলাকার মৃত আমিনুল হকের পুত্র মো. জাকারিয়া শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর এলাকায় ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত এবং ক্রয়কৃত ২৩ শতক জমির ওপর ঘেরাবেড়া ও দোকানঘর নির্মাণ করে ভোগ দখল করে আসছিলেন। সম্প্রতি উক্ত জায়গার মালিকানা দাবি করায় শীলকূপ ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পশ্চিম মনকিচর এলাকার হাজী মোহাম্মদ আলীর পুত্র মাওলানা আবু ছৈয়দ গংদের সঙ্গে মো. জাকারিয়ার বিরোধ দেখা দেয়। এরই মধ্যে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কতিপয় দুর্বৃত্তের দল ওই জায়গার ওপর স্থিত মো. জাকারিয়ার মালিকানাধীন দোকানঘর ও ঘেরাবেড়া ভাংচুর লুটপাট চালায়। এ সময় দুর্বৃত্তরা বেশ কিছু লোহার রড ও সিমেন্ট লুট করে নিয়ে যায় বলে জানান ভুক্তভোগী মো. জাকারিয়া। দুর্বৃত্তরা প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি করেছে বলেও জানান তিনি। 

মো. জাকরিয়া বলেন, ‘আবু ছৈয়দ গংরা আমার ওয়ারিশসূত্রে প্রাপ্ত এবং ক্রয়কৃত জায়গায় অনৈতিক দাবি তুলে তা জবর দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে। তারা আমার দোকানঘর ও ঘেরাবেড়া ভাংচুর করে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিসাধন করেছে। আমি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। প্রশাসনের নিকট ন্যায় বিচার প্রার্থনা করছি।’

এ ব্যাপারে বাঁশখালী থানার এএসআই কামরুল ইসলাম বলেন, ‘মূলত জায়গা বিরোধের জের ধরে একপক্ষের লোকজন ওই জায়গায় ঘেরাবেড়া দিয়ে একটি সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেয়। বিষয়টি তদন্ত পূর্বক উভয় পক্ষের কাগজপত্র পর্যালোচনা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

 

শুক্রবার ১৮জুন ২০২১ ইং# প্রধান সম্পাদক শাহ্ মুহাম্মদ শফিউল্লাহ এবং সম্পাদক প্রকাশক মোহাম্মদ ছৈয়দুল আলম কর্তৃক প্রকাশিত একুশে মিডিয়া সংবাদ

 

একুশে মিডিয়া.কম' প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages