এইচ এম শহীদ, কক্সবাজার থেকে:ই-একুশে মিডিয়া
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হওয়ার কথা ২০২৬ সালে; কিন্তু এরমধ্যে গত ২ বছরে এ বন্দরে ভিড়েছে ১১২টি পণ্যবাহী জাহাজ। এই ১১২ টি জাহাজ থেকে মোট ৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে, এখানে শুধু একটি কয়লা জেটি নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু প্রকল্পের কাজ শুরুর পর এখানে একটি পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক বন্দর স্থাপনের সম্ভাবনা দেখে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।
২০২০ সালের মার্চে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা ব্যয়ে মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের অনুমোদন দেয়।
এই চ্যানেলের গভীরতা বেশি হওয়ায় বিশ্বের যেকোনো বাণিজ্যিক বড় জাহাজ এই বন্দরে নোঙর করতে পারবে এবং লোড-আনলোড করার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এখানে।
বাংলাদেশের ইকোনমিতে গেমচেঞ্জার হিসাবে দেখা দিবে এই মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর। একুশে মিডিয়া’র সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
No comments:
Post a Comment