এইচ এম শহিদুল ইসলাম, পেকুয়া-প্রতিনিধি:ই-একুশে মিডিয়া
কক্সবাজারের পেকুয়ায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১টি বসতঘর ও ১টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। অগ্নিকাণ্ডে নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো দাবি করেছেন।
জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে উপজেলার পেকুয়া সদরের পশ্চিম বাইম্যাখালী গ্রামের সোহেলের মুদির দোকান থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এরপর নিমিষেই আগুনের লেলিহান শিখা চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। একে একে সোহেলের মুদির দোকানসহ পেকুয়া বাজারের ব্যবসায়ী আবদু রহিম বাদশা, মৃত বশত আলীর ছেলে কামাল হোসেন, আক্তার হোসেন, মৃত গুরা মিয়ার ছেলে আসাদ আলী, আসাদ আলীর ছেলে নেজাম উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, আজিম উদ্দিন, শুক্কুর, মৃত এরশাদ আলীর ছেলে কপিল উদ্দিন ও মোজাহের ইসলাম এর বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
খবর পেয়ে পেকুয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
সোহেলের মুদির দোকান থেকে বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করেছেন-
এইদিকে আজ সকালে খবর পেয়ে দূত ছুটে যান-পেকুয়া উপজেলা যুবলীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সমাজ সেবক ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব মোঃ আজমগীর পুড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চাউল,লুঙি ও শাড়ি সহ বিভিন্ন ধরনের উপকরণ ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে তুলে দেন। এই সময় যুবলীগ নেতা বলেন-আল্লাহর রহমতে অসহায় মানুষের পাশে থাকতে সব সময় প্রস্তুত,আমি নেতা হিসেবে সেবা করার জন্য আসেনি- আপনাদের এলাকার প্রতিবেশী ভাই হিসাবে এসেছি যে কোনো প্রয়োজনে আমি আপনাদের পাশে আছি ইনশ্আল্লাহ। আরো প্রয়োজনে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন যুবলীগ নেতা আজম। এই সময় উপস্থিত ছিলেন পেকুয়া উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃবেলাল উদ্দিন(টুপি),যুবলীগ নেতা আনছার উদ্দিন,পেকুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ফারুক , আরিফ ও মুখাম সহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ।
No comments:
Post a Comment